মুম্বই: আইপিএল শুরুর ঠিক কয়েকঘন্টা আগে কাঁধে সফল অস্ত্রোপচার হল দিল্লি ক্যাপিটালসের অধিনায়ক শ্রেয়স আইয়ারের। বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ে কোকিলাবেন হাসপাতালে দিল্লি ব্যাটসম্যানের আংশিকভাবে সরে যাওয়া কাঁধের হাড় সফলভাবে অস্ত্রোপচার হয়। অস্ত্রোপচার হওয়ার পর হাসপাতালের বেডে শুয়েই হাসিমুখে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি পোস্ট করেছেন শ্রেয়স।

মাইক্রোব্লগিং সাইটে জাতীয় দলের তারকা লেখেন, ‘অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে তবে ভীষণ সাহসী থাকতে হয়েছে আমাকে। খুব শীঘ্রই মাঠে ফিরে আসব আমি। আপনাদের শুভেচ্ছার জন্য ধন্যবাদ।’ উল্লেখ্য, আইপিএলের বৃত্তে প্রবেশের প্রাক্কালে জাতীয় দলের সর্বশেষ অ্যাসাইনমেন্ট ছিল ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে ওয়ান-ডে সিরিজ। পুনেতে তিনম্যাচের সিরিজের প্রথম ম্যাচে কাঁধে আঘাত পান তিনি। ইংল্যান্ড ইনিংসের অষ্টম ওভারে বাউন্ডারি বাঁচাতে গিয়েই বিপত্তি বাঁধে।

পরে জানা যায় তাঁর কাঁধের হাড় আংশিকভাবে সরে গিয়েছে। অস্ত্রোপচারের কারণে পাঁচ মাস মাঠের বাইরে থাকতে হবে। ফলত আইপিএল থেকে ছিটকে যেতে হয় গতবারের ফাইনালিস্ট অধিনায়ককে। আইপিএল তো বটেই জুনে ভারত-নিউজিল্যান্ড ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও খেলার কোনও সম্ভাবনা নেই টিম ইন্ডিয়ার এই তরুণ ব্যাটসম্যানের৷ যতদূর জানা যাচ্ছে, সেপ্টেম্বরে নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে টি-২০ সিরিজে ফের ভারতীয় দলে ফিরতে পারেন শ্রেয়স৷

তবে এব্যাপারে সবসময় তাঁর পাশে থেকেছে দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজি। শ্রেয়স যাতে ঘরের মাঠে অক্টোবরে টি-২০ বিশ্বকাপে পুরো সুস্থ হয়ে মাঠে নামতে পারে, তার জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক পার্থ জিন্দাল৷ পার্থ জিন্দাল টুইটারে লিখেছিলেন, ‘ক্যাপ্টেনের জন্য আমি ভীষণ হতাশ৷ আশা করব ও আরও শক্তিশালী হয়ে দ্রুত মাঠে ফিরবে৷ টি-২০ বিশ্বকাপে ওকে ভারতের দরকার৷’ চলতি মরশুমে আইপিএল খেলতে না পারলেও পুরো পারিশ্রমিকও পাবেন শ্রেয়স।

এদিকে শ্রেয়সের পরিবর্ত হিসেবে নয়া অধিনায়ক হিসেবে দিল্লি ক্যাপিটালস বেছে নিয়েছে ঋষভ পন্তকে। ফ্র্যাঞ্চাইজির এই সিদ্ধান্তে নিজের সহমত পোষণ করেছিলেন শ্রেয়স। তিনি জানিয়েছিলেন, ‘পন্তই এই পদের যোগ্যতম ব্যক্তি।’ আগামী ১০ এপ্রিল চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে লিগের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামবে দিল্লি ক্যাপিটালস।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।