বেঙ্গালুরু: করোনা আক্রান্ত হওয়ায় দুবাইয়ে জাতীয় দলের জার্সিতে জোড়া আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে অংশ নিতে পারেননি। তাঁকে ছাড়া মরুশহরে ভারতের অভিজ্ঞতাও খুব একটা সুখের হয়নি। তবে সুস্থ হয়ে ফের ফুটবলে ফিরছেন সুনীল ছেত্রী। বৃহস্পতিবার ছেত্রীকে অধিনায়ক ঘোষনা করেই এএফসি প্রিলিমিনারি পর্যায়ের দ্বিতীয় ম্যাচের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করল বেঙ্গালুরু। সম্প্রতি ব্লুজ শিবিরে হানা দিয়েছে করোনা। ৫ এপ্রিল এএফসি কাপের জন্য প্রস্তুতি শিবির শুরু করে বেঙ্গালুরুর ফ্র্যাঞ্চাইজি দলটি।

সেখানেই তিন সদস্যের করোনা আক্রান্তের কথা বুধবার ঘোষণা করেছে বেঙ্গালুরু এফসি। এদের মধ্যে ফুটবলারও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আগামী ১৪ এপ্রিল নেপালের ত্রিভুবন আর্মি একাদশের সঙ্গে ম্যাচটি খেলবে সুনীল ছেত্রীর দল। আর সেই ম্যাচের জন্য ২৯ সদস্যের স্কোয়াড এদিন ঘোষণা করা হল। রিজার্ভ দলের ৫ জন ফুটবলারকে রাখা হয়েছে ঘোষিত ২৯ জনের স্কোয়াডে। উল্লেখ্য, সুনীলদের কোচ হিসেবে মার্কো পেজাওলির অভিষেক ম্যাচ হতে চলেছে এটি।

গত আইএসএলের মাঝপথে কার্লোস কুয়াদ্রাতকে ছেঁটে ফেলার পর মরশুমের বাকি সময়টা অন্তর্বর্তীকালীন কোচ হিসেবে দায়িত্ব সামলিছেন নৌসাদ মুসা। কিন্তু এএফসি কাপের কথা মাথায় রেখেই ইতালিয়ান কোচ মার্কো পেজাওলির মরশুমের শেষদিকেই নিয়োগ করেছিল ব্লুজ’রা। যদিও তাঁর দায়িত্ব শুরু হচ্ছে এএফসি থেকেই। গোয়ার ব্যাম্বোলিমে আগামী ১৪ এপ্রিল নেপালের ক্লাবটিকে হারাতে এএফসি কাপের মূলপর্বে জায়গা করে নেবেন সুনীল ছেত্রীরা। সেক্ষেত্রে এটিকে মোহনবাগান, বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস এবং মালদ্বীপের মাজিয়া স্পোর্টস ক্লাবের সঙ্গে একইসাথে গ্রুপ-ডি’তে জায়গা করে নেবে বিএফসি।

সেক্ষেত্রে আগামী ১৫ মে মালদ্বীপে গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে এটিকে মোহনবাগানের মুখোমুখি হবে তারা। আর্সেনাল স্ট্রাইকার আউবামেয়াং’য়ের দেশের স্ট্রাইকার মুসাভু কিং নয়া অন্তর্ব্যক্তি হিসেবে ইতিমধ্যেই যোগ দিয়েছেন বেঙ্গালুরু শিবিরে। এক বিবৃতির মধ্যে দিয়ে ক্লাবের তরফ থেকে ছেত্রীর নেতৃত্ব দেওয়ার বিষয়টি জানানো হয়েছে। গত ১১ মার্চ সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের মধ্যে দিয়ে নিজের করোনা আক্রান্তের খবর অনুরাগীদের জানিয়েছিলেন ছেত্রী। গত ২৮ মার্চ মারণ ভাইরাসকে হারিয়ে সুস্থও হয়ে ওঠেন ভারত অধিনায়ক। এএফসি কাপের জন্য ব্লুজ’দের বাকি তিন বিদেশি জুয়ানন গঞ্জালেস, এরিক পারতালু এবং ক্লেইটন সিলভা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।