কলকাতা: হিন্দু ধর্মে নবরাত্রির উৎসব বিশেষ গুরুত্বের দাবি রাখে। এই বছর ১৩ ই এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে নবরাত্রি আর তা চলবে আগামী ২১ শে এপ্রিল অবধি। নবরাত্রি উপলক্ষে মা দুর্গার ৯টি রূপের পুজো করার বিধি রয়েছে। পুজোর পাশাপাশি দেবীকে তুষ্ট করতে ব্রত রাখেন পুণ্যার্থীরা। তবে সকলের জন্যে এই ব্রত পালন সঠিক নয়।

যদিও স্বাভাবিকভাবে উপবাস করলে শরীর ভালো থাকে। কিন্তু নবরাত্রিতে উপবাস করার রয়েছে কিছু নিয়ম। তাই ভেবেচিন্তে রাখা উচিত উপবাস। সেই কারণে আগেই জেনে নিন যে এমন কারা রয়েছেন যারা এইদিন ব্রত রাখতে পারেন না বা না রাখাটাই ভালো তাদের পক্ষে।

১. গর্ভবতী মহিলা: যারা সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন খুব তাড়াতড়ি তাদের জন্যে এই ব্রত রাখা উচিত নয়। এই সময়ে একটি নারীর শরীরে অনেক পরিবর্তন আসে। এগুলির সঙ্গে মানিয়ে নিতে গেলে তাকে সঠিক পরিমাণে রোজ খেতে হবে সঠিক ও পুষ্টিকর খাবার। ব্রত করলে তাতে শরীরের অনেক ক্ষতিই হতে পারে যা আমরা জানব না। তাই পরিবার আপনাকে ব্রত করতে বললেও ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া তা করবেন না।

২. যদি কেউ কোনো বিশেষ রোগে ভোগেন, তাহলে ব্রত না করাই তাদের পক্ষে ভালো। তাদের শরীর এমনিই দুর্বল হয়ে পড়েছে। তাই উপোস থেকে শরীরের আর বেশি ক্ষতি করার দরকার আছে বলে মনে হয় না।

৩. যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন, তারা ব্রত রাখবেন না। যদি রাখতে হয় তাহলে ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে নবরাত্রি স্পেশাল ডায়েট বানিয়ে নেবেন আগে থেকেই। এই ডায়েটে ফলাহারের ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব কম সুগার ও নুন যুক্ত খাবার রাখতে পারেন ততই ভালো। পাশাপাশি আলু বা মিষ্টি কোনো পদ খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

৪. যদি কারুর সম্প্রতি কোনো সার্জারি বা অপারেশন হয়ে থাকে তাহলে তার ব্রত না রাখাই উচিত। এই সময়ে তাকে বিশেষ ওষুধের বিধি মানতে হয়। সঙ্গে সঠিক খাবারেরও থাকে চার্টে। উপবাস করলে তা চলাকালীন ওষুধ বন্ধ করবেন না ভুল করেও।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।