কলকাতা: মাত্র ছয় মাস বয়স হয়েছে তার। তার মধ্যেই সে এখন সেলিব্রেটি। এমনকি নিজের পায়ে দাঁড়াতেও শিখে গেছে সে। তাও আবার দুই হাত ছেড়ে । কয়েকদিন আগেই মা শুভশ্রী গাঙ্গুলি, রাজ চক্রবর্তীকে ইউভান এর একটি ভিডিও পাঠিয়েছিল। যেখানে দেখা যাচ্ছে ছোট্ট ইউভান খুদে পায়ে হাটতে শিখে গেছে। পরিচালক এবং ব্যারাকপুর বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী রাজ চক্রবর্তী আপাতত ব্যারাকপুর কেন্দ্রে ভোট প্রচারে। তাই ইউভানের, হাঁটি হাঁটি পা পা করা দৃশ্য সে নিজে তৎক্ষণাৎ দেখতে পারেননি।
শুভশ্রী নিজে এই ভিডিওটি করে রাজ চক্রবর্তীকে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। এ কথা রাজ চক্রবর্তী নিজেই জানিয়েছেন তার সোশ্যাল সাইটে। শুভশ্রীর পাঠানো ইউভানের এই ভিডিও নিজের সোশ্যাল সাইটে পোস্ট করে রাজ চক্রবর্তী লিখেছিলেন ‘আমার ছয় মাসের ছোট্ট ইউভান। এখন ইউভান শুধুই উঠে দাঁড়াতে চায় ও মিউজিকের সঙ্গে তাল মেলাতে চায়। ধন্যবাদ শুভশ্রী, আমাকে ওর এই ছোট ছোট মুহূর্তগুলো, বেড়ে ওঠার মুহূর্তগুলো মিস না করানোর জন্য। আমি এই মুহূর্তে এগুলো সরাসরি দেখতে দেখতে না পেলেও, কমতি তুমি রাখোনি।শুভশ্রীও তার নিচে কমেন্ট করে লিখেছেন, ‘আমাদের এডভান্সড বেবি’।
এরপর আরেকটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দুষ্টু মিষ্টি আদুরে ভাষায় মায়ের সঙ্গে মিষ্টি খুনসুটি করতে। ইউভান স্যান্ডো গেঞ্জি আর প্যান্ট পড়ে বসে আছে। আর তারপরেই আলতো করে নরম বালিশে করে পড়ে গড়াগড়ি ইউভান গড়াগড়ি খাচ্ছে সে। পাশ থেকে শুভশ্রী বলেন যাহ ইউভান ‘ধুপ্পা’ হয়ে গেল তো। এই ভিডিও পোস্ট করে রাজ ক্যাপশনে লেখেন মিস ইউ মাই বেবি ইউভান। রাজও যে ইউভানকে বেজায় মিস করছেন তা তার এই পোস্ট দেখেই স্পষ্ট। এত কিউট ভিডিও দেখে রচনা ব্যানার্জিও কমেন্ট না করে পারেননি। তিনি লিখলেন,’ এত খুব কিউট’ আর এবার রীতিমতো মা-বাবা থেকে বাড়ির সবাইকে চমকে দিয়েছে ইউভান। মাত্র ছ’মাস বয়সেই হাত ছেড়ে দাঁড়াতে থেকে শিখে গেছে ইউভান। আর ইউভানের এই কীর্তি দেখে পাশ থেকে মা শুভশ্রী রীতিমতো উল্লাসে হাততালি দিয়ে উঠল ছেলের জন্য।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.