চক্রান্তের পিছনে হিরণের হাত, আম্বানির বাড়ির সামনে বিস্ফোরক কাণ্ডে বড়সড় রহস্য ফাঁস এনআইএ-র

২৫ ফেব্রুয়ারি মুকেশ আম্বানির বাড়ির সামনে থেকে বিস্ফোরক ভর্তি একটি গাড়ি উদ্ধার করা হয়। তার ভিতরে হুমকি চিঠিও ছিল এদিকে এই মামলায় একাধিক গুরুতর অভিযোগ সামনে আসার পর গত সপ্তাহেই গ্রেফতার করা হয় মুম্বই পুলিশের এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ সচিন ওয়াজেকে। এদিকে এরপর থেকেই এই ঘটনায় একের পর এক পর্দা ফাঁস হতে শুরু করে। সূত্রের খবর বর্তমানে এই মামলায় বড়সড় রহস্যের পর্দা ফাঁস করলেন এনআই-র তদন্তকারী আধিকারিকেরা।

এদিকে যে গাড়িতে ওই বিস্ফোরক রাখা হয়েছিল তার মালিক ব্যবসায়ী মনসুখ হিরণকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় ৫ মার্চ। তারপরেইব আরও জটিলতা বাড়ে এই মামলায়। বর্তমানে এনআইএ-র তদন্তকারী আধিকারিকেরা জানাচ্ছেন। গোটা চক্রান্তের পিছনে হাত ছিল হিরনেরও। সচিন ওয়াজের সঙ্গে যোগসাজস করেই গোটা ঘটনা ঘটিয়েছিলেন তিনি।এদিকে প্রাথমিক তদন্তে ওয়াজের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল, মনসুখ হিরনকে তিনিই খুন করেছেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে আগেই তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে।

এদিকে আরও সহজ ভাবে বললে ২৫ ফেব্রুয়ারি আম্বানীর বাড়ির সামনে থেকে একটি পরিত্যক্ত স্করপিও উদ্ধার হয়েছিল। তাতে ২০টি জিলেটিন স্টিক এবং একটি হুমকি চিঠি পায় মুম্বই পুলিশ। পরবর্তীতে খোঁজ খবর নেওয়াক পর জানা যায় জানতে পারে গাড়িটি আদপে মনসুখ হিরণ নামে এক ব্যবসায়ীর। এই বিষয়ে জোরদার তদন্ত চলাকালীনই গত ৫ মার্চ মনসুখের দেহ উদ্ধার হয় কোলার একটি জলাশয় থেকে। বর্তমানে এনআইএ স্পষ্টতই জানাচ্ছে জিলেটিন রাখার পিছনে স্পষ্টতই হাত ছিল মনসুখের।

করোনা বাড়তেই ফিরছে লকডাউনের আশঙ্কা, এবার যোগীরাজ্যের তিন শহরে জারি নৈশ কার্ফু

More MUMBAI News