শ্রীনগর : ভয়াবহ গুলির লড়াইয়ের শেষ। তিন জঙ্গিকে নিকেশ করল ভারতীয় সেনা। তবে ভারতীয় সেনার চার জওয়ান আহত হয়েছেন এই গুলির লড়াইয়ে। তবে আল কায়দা সমর্থিত জঙ্গি গোষ্ঠীর শীর্ষ নেতা সেনার হাতে আটক হয়েছে। জম্মু কাশ্মীরের সোপিয়ান জেলায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই গুলির লড়াই শুরু হয়।

সোপিয়ান জেলার জন মহল্লায় গুলির লড়াই শুরু হয়। একটি বাড়িতে আটকে ফেলা হয় তিন থেকে চার জন জঙ্গিকে। যে জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতাকে আটক করা হয়েছে তার নাম আনসার গজওয়াত উল হিন্দ। পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জইশ ই মহম্মদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগ রয়েছে এই গজওয়াত উল হিন্দের।

এক ট্যুইট বার্তায় কাশ্মীর জোন পুলিশ জানিয়েছে, তিন অজ্ঞাত পরিচয় জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছে। তল্লাশি অভিযান এখনও চলছে। পরবর্তীতে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হবে।

জানা গিয়েছে, জঙ্গি ও সেনাবাহিনীর এই গুলির লড়াইয়ে বৃহস্পতিবার সারাদিন উত্তপ্ত ছিল উপত্যকা। দক্ষিণ কাশ্মীরের সোপিয়ান জেলায় গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হানা দেয় জম্মু কাশ্মীর পুলিশ ও সেনার বিশেষ যৌথ টিম। জঙ্গিরা লুকিয়ে রয়েছে, এই খবর গোপন সূত্রে পায় যৌথ বাহিনী। তারপরেই গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে তল্লাশি শুরু করে সেনা। আচমকা এক জঙ্গি গুলি চালাতে শুরু করে সেনা ও পুলিশের যৌথ বাহিনীর ওপর। পালটা জবাব দেয় বাহিনীও। শুরু হয় গুলির লড়াই।

দিন কয়েক আগেই সেনা জঙ্গির গুলির লড়াইয়ে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কাশ্মীরের পুলওয়ামা। পুলওয়ামার কাকাপোরায় সেনার গুলিতে নিকেশ হয় তিন জঙ্গি। এদিন জম্মু- কাশ্মীর পুলিশ এই খবর টুইট করে জানায়। এই বছরের শুরু থেকেই জঙ্গি দমন অভিযানে গোটা কাশ্মীরেই বেশ বড়সড় সাফল্য পায় সেনা।

এদিন জঙ্গি উপস্থিতির খবর পেয়ে নিরাপত্তা বাহিনী দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামার কাকাপোরায় অভিযান চালায়। সেনার তল্লাশি অভিযান শুরু হলে আচমকাই নিরাপত্তা বাহিনীর উপরে গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। পালটা জবাব দেয় নিরাপত্তা বাহিনীও। এমমকী জঙ্গিদের আত্মসমর্পণও করতে বলা হয়। কিন্তু জঙ্গিরা সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে লাগাতার গুলি চালাতে থাকে। শুরু হয় উভয় পক্ষের মধ্যে গুলির লড়াই। আর তাতেই মারা যায় ৩ জঙ্গি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।