নয়াদিল্লি: “পরীক্ষা পে চর্চা ২০২১”-এ পরীক্ষার্থীদের নির্ভয়ে পরীক্ষা দেওয়ার পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বুধবার সন্ধে ৭টায় এক ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রী, তাঁদের অভিভবক ও শিক্ষক শিক্ষিকাদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। সেখানে যেমন পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বার্তা দিয়েছেন তিনি তেমনই অভিভাবক ও শিক্ষক শিক্ষিকাদের উদ্দেশ্যেও একাধিক কথা বলেছেন।

প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই নিয়ে চতুর্থবার এই ধরনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করলেন নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী এখানে সরাসরি ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং কীভাবে পরীক্ষার সময় চাপমুক্ত থাকা যায় সেই উপায় বাতলে দেন। এদিন প্রধানমন্ত্রী মোদী ছাত্রচাত্রীদের বলেন, জীবনে কঠিন পরিস্থিতির সঙ্গে মোকাবিলা করতে। এও বলেন, কাউকে যেন কেউ টেকেন ফর গ্র্যান্টেড না নেয়। করোনা আমাদের সেই শিক্ষা দিয়েছে। যাদের পরীক্ষা নিয়ে ভয় থাকে তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেছেন, “প্রথমবার তো পরীক্ষা দিচ্ছ না। তাহলে ভয় কেন? অহেতুক ভয় পাবে না।” ভয় না পেয়ে চাপমুক্ত হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। পাশাপাশা এও বলেন, পরীক্ষাই শেষ কথা নয়। জীবন অনেক বড়। অনেক দীর্ঘ। পড়াশোনা করার সময় কঠিন বিষয় আগে পড়ার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। তবে সব বিষয়কেই যেন সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়।

তিনি এও বলেন, সবাই সব বিষয়ে পারদর্শী হয় না। তার মানে ভেঙে পড়ার কোনও মানে নেই। ছাত্রছাত্রীদের সিলেবাসের বাইরের বিষয় নিয়ে আলোচনা ও পড়াশোনা করার কথা বলেন তিনি। শিক্ষক শিক্ষিকারা যাতে পড়ুয়াদের এই ব্যাপারে উৎসাহ দেন, সেই অনুরোধও করেন। বাবা মায়েদের উদ্দেশ্যে এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁরা যেন তাঁদের সন্তানদের সময় দেন। প্রয়োজনে তাদের সঙ্গে খেলাতেও অংশ নেন। বর্তমান যুগে কাজের চাপে বাবা মায়েরা সন্তানদের থেকে অনেক দূরে চলে যাচ্ছে। সেটা যেন না হয়, সেদিকে নজর দিতে বলেন মোদী। বলেন বাচ্চাদের সঙ্গে যেন তাঁরা সময় কাটান।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।