নয়াদিল্লি: করোনা আবহে আজ ৭ এপ্রিল, সন্ধ্যে ৭ টায় ভিডিও কনফারেন্সিংর মাধ্যমে ছাত্রছাত্রী, তাঁদের বাবা – মা ও শিক্ষক শিক্ষিকাদের সঙ্গে কথোপকথন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অনুষ্ঠানের নাম “পরীক্ষা পে চর্চা ২০২১”।
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই নিয়ে চতুর্থবার এই ধরনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। প্রধানমন্ত্রী এখানে সরাসরি ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলবেন, তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেবেন এবং কীভাবে পরীক্ষার সময় চাপমুক্ত থাকা যায় সেই উপায় বাতলে দেবেন। এই অনুষ্ঠানের বিষয়ে নিজের উচ্ছাস ব্যক্ত করে ৫ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী একটি টুইট করেন। সেখানে তিনি লেখেন ” নতুন মাধ্যমে আমাদের পরীক্ষা যোদ্ধা, তাদের বাবা – মা ও শিক্ষকদের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে অনেক প্রশ্নোত্তর এবং একটি স্মরণীয় আলোচনা হতে চলেছে।”
করোনা গ্রাসে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ স্কুল। পড়াশুনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য ছাত্রছাত্রীরা এখন অনলাইন মাধ্যমের ওপরই বেশি নির্ভরশীল। তাই আগের বছর গুলোর মত সরাসরি অনুষ্ঠান না করে ভার্চুয়াল মাধ্যমকেই বেছে নেওয়া হয়েছেন।
এই বিষয়ে ভারতের শিক্ষা মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ক জানিয়েছেন যে লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থী সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন, কিভাবে পরীক্ষার আগে চাপমুক্ত থাকা যায় সেই নিয়ে তাকে প্রশ্ন করতে পারবেন।
সরকারি সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে যে ইতিমধ্যেই ১০.৫ লক্ষ শিক্ষার্থী, ২.৬ লক্ষ শিক্ষক, ৯২০০০ পিতামাতা অনুষ্ঠানে যোগদান করার জন্য রেজিস্ট্রেশন করিয়েছেন। শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন “পরীক্ষা পে চর্চা” সমগ্র পৃথিবীতে অভিনব অনুষ্ঠান যেখানে দেশের রাষ্ট্রপ্রধান সরাসরি ছাত্রছাত্রীদের সাথে যুক্ত হন। পরীক্ষা পে চর্চা ২০২১ প্রতিযোগিতার বিজেতারা ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে কথা বলার সুযোগ পাবেন। এছাড়াও সার্টিফিকেট , পরীক্ষা পে চর্চা কিট, প্রধানমন্ত্রীর সই করা বিভিন্ন উপহার ও বিজয়ীদের দেওয়া হবে।
আজ ৬ এপ্রিল সন্ধে ৭ টা থেকে স্বয়ামপ্রভার ৩২ টি চ্যানেল ও দূরদর্শনে এই অনুষ্ঠানটি লাইভ দেখতে পাওয়া যাবে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.