নয়াদিল্লি: বিপদ বাড়াচ্ছে করোনা। আগামী চার সপ্তাহ ‘অত্যন্ত উদ্বেগের’, এমনই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই পরিস্থিতিতে দেশের একাধিক সংস্থা ওয়ার্ক ফ্রম হোমের মেয়াদ আরও বাড়াচ্ছে। ইতিমধ্যেই যাঁরা ফের অফিসে আসতে শুরু করেছিলেন তাঁদেরও আবার বাড়িতে থেকে কাজ করারই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
লাগামছাড়া সংক্রমণ গোটা দেশে। করোনার সেকেন্ড ওয়েভ রীতিমতো তাণ্ডব চালাচ্ছে দেশজুড়ে। দেশে অতিমারী ছড়িয়ে পড়ার পর এই প্রথম সর্বোচ্চ হারে সংক্রমণ ছড়াল দেশে। মঙ্গলবার দেশজুড়ে একসঙ্গে ১ লক্ষ ৭ হাজার মানুষ নতুন করে করোনা আক্রান্ত হলেন।
মঙ্গলবারই করোনা নিয়ে ফের একবার রাজ্যগুলিকে সতর্ক করে দেয় কেন্দ্র। আগামী চার সপ্তাহ গোটা দেশের কাছেই ‘অত্যন্ত উদ্বেগের’ বলে জানায় কেন্দ্রীয় সরকার। করোনার সেকেন্ড ওয়েভ সামাল দিতে দেশবাসীকে আরও বেশি সতর্ক হতেও আবেদন জানায় কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্যে-রাজ্যে ছড়াচ্ছে সংক্রমণ। একাধিক রাজ্যে করোনাবিধি মেনে চলার ব্যাপারে কড়াকড়ি করা হচ্ছে। নাইট কারফিউ জারি করেও সংক্রমণে লাগাম পরানোর চেষ্টা হচ্ছে।
দেশে করোনা অতিমারীর রূপ নেওয়ার পর থেকেই বহু সংস্থা ওয়ার্ক ফ্রম হোম প্রসেসে চলে যায়। বাড়ি থেকেই চলছে অফিসের কাজ। বেসরকারি সংস্থার পাশাপাশি সরকারি একাধিক দফতরও ওয়ার্ক ফ্রম হোম প্রসেসে কাজ চালাচ্ছে। তবে কয়েকটি সংস্থা তাঁদের কর্মীদের নিজস্ব গাড়ি বা বাইকে অফিসে এসে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছিল। তবে দেশে বর্তমানে করোনার সংক্রমণ বিপজ্জনক আকার নিতে শুরু করায় সেই সিদ্ধান্তেও বদল আনা হচ্ছে।
ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি সংস্থা যেমন Parle Products, Tata Motors, Mahindra & Mahindra, Ceat and Axis Bank ফের ওয়ার্ক ফ্রম হোম প্রসেসে ফিরছে। করোনাকালে কর্মীদের জন্য নয়া গাইডলাইন তৈর করেছে ITC, Dabur, Parle Products, Samsung, Tata Motors, Mahindra & Mahindra, RPG Group, Haier, Vivo, Panasonic এবং Axis Bank। Aditya Birla Group-এর তরফে সন্তরূপ মিশ্র সংবাদসংস্থা ইকনমিক টাইমসকে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই অফিসে কর্মীর সংখ্যা ৫০-৬০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫-৪০ শতাংশ করা হয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.