স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা : সিএবি-তে বাঙালি ক্রিকেটার খেলানো দাবিতে আন্দোলনের সময় তাদের উপর আক্রমণ ও তার বিরুদ্ধে আজ প্রতিবাদ কর্মসূচী গ্রহণ করল বাংলাপক্ষ।
বাংলাপক্ষ জানিয়েছে , ‘সল্টলেকের এইচ বি ব্লক সিএবি ক্যাম্পের সামনে উত্তর ২৪ পরগণা বাংলা পক্ষের উদ্যোগে আজ এই প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিবাদ শান্তিপূর্ণ হবে বাংলা পক্ষ কে রোখা সহজ নয়.. বাংলা পক্ষ বাঙালির অধিকার বুঝে নিতে জানে।’
সিএবি-তে বাঙালি ক্রিকেটার খেলানো দাবিতে আন্দোলনের সময় বাংলা পক্ষের উপর আক্রমণ হয় বলে অভিযোগ করা হয় ও এর বিরুদ্ধেই আগামী ৭ এপ্রিল এই প্রতিবাদ কর্মসূচী। বাংলা পক্ষের কথায়, ‘বাংলা ক্রিকেট দলে বাংলার খেলোয়াড়দের সুযোগ বৃদ্ধির জন্য ডোমেসাইল নিতী চালু করা, ঘরোয়া ক্রিকেটে বাংলার খেলোয়াড়দের জন্য ডোমেসাইল চালুর দাবিতে ৩ এপ্রিল কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে সি এ বি-এর অফিসে ডেপুটেশন প্রদান ও প্রতিবাদ কর্মসূচী চলাকালীন কয়েকজন বহিরাগত খেলোয়াড় বাংলা পক্ষের সহযোদ্ধা দেবাশীষ মজুমদারের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় দেবাশীষ মজুমদারের ডান হাত ভেঙে যায়। দেবাশীষ মজুমদারকে বাঁচাতে গেলে বেশ কিছু বহিরাগত বাংলা পক্ষের সহযোদ্ধাদের ব্যাট, উইকেট প্রভৃতি দিয়ে মারতে আসে। মহিলা সহযোদ্ধা সহ বেশ কয়েকজন সহযোদ্ধা আঘাত প্রাপ্ত হন। এই বর্বরোচিত হামলা চলাকালীন পুলিস কর্মীরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে আসলে তারাও ঐ বহিরাগত দুস্কৃতিদের হামলার শিকার হন।’
তারা আরও জানিয়েছে , ‘তিন জন হামলাকারীকে চিহ্নিত করে ময়দান থানায় বাংলা পক্ষের তরফে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এই তিনজন হামলাকারী দীপক পুনিয়া, হরষিত কাওসিক, ওমপাল বোকেম। এরা সকলেই ভিন রাজ্য থেকে কলকাতার ক্লাবে খেলতে এসেছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে কড়া ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি এবং এই তিন খেলয়াড়কে সিএবি এর সমস্ত খেলা এবং খেলা সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় থেকে বহিস্কারের দাবিতে এদিন আমরা বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়। ওইদিন পুলিশের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, অভিযোগের ভিত্তিতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.