কলকাতা: বাঙালির বারো মাস ভরা তেরো পার্বণে। আর উৎসব হবে সঙ্গে পেটপুজো হবে না এটা তো বাঙালি বাড়িতে ভাবাই যায় না। তাই স্বাভাবিক সময়ে আমরা যে পরিমাণ খাবার খাই নানা উৎসবের সময় তার চেয়ে অনেক বেশি খাবার খেয়ে ফেলি এটা আমরা নিজেরাও জানি। তবুও নিয়ন্ত্রণ আনাটা খুবই সমস্যার হয়ে যায় মাঝে মাঝে। কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করে না খেলে আবার হতে পারে শরীর খারাপ।

তার মধ্যে এই গরমে যথেচ্ছ খেয়ে ফেললেই পেট খারাপ থেকে শুরু করে আরো নানা রোগ এসে ঘিরে ধরবে। আবার যারা জিম করেন তারা ভাবেন একদিন খেলে কিছু হবে না। কিন্তু বাড়তি খাবারের কারণে দীর্ঘদিন সংযত হয়ে খাবার খাওয়ার উপকারিতা নষ্ট হতে পারে এটাও মাথায় রাখবেন। আবার খেতে বসে কেউ সাধলে মুখের উপর না বলাও যায় না। তাহলে উপায়?

১. প্রচুর জল পান করতে হবে: সকাল থেকে শুরু করে সারাদিনে প্রচুরবার জল পান করতে থাকুন। এতে খিদে মরে যাবে ও পেট ভরা থাকবে। ফলে বাড়িতে থাকলেও কম খাবেন আর অনুষ্ঠানবাড়িতে গিয়েও আপনি কম খেতেই বাধ্য। তৃষ্ণার্ত অবস্থায় খাবার খেতে গেলে নাকি বেশি খাওয়ার প্রবণতা সৃষ্টি হতে পারে।

আরো পোস্ট- খালি পায়ে হাঁটুন, পায়ের জোর বাড়ান!

২. নিজের খাবার নিজেই তুলে নিন: অন্য কাউকে দিয়ে নিজের খাবার আনাবেন না। নিয়ে যতটা খাবেন ও যা খাবেন সেই পরিমাণমতো নিজেই বেছে নিয়ে আসুন। খাবারের পরিমাণ নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সম্ভব হলে ছোট প্লেটে খান।

৩. সকালেই ব্যায়াম করুন: উৎসবের দিন বা যে দিন আপনার বেশি খাওয়া হতে পারে সেদিন সকালেই শরীরচর্চা করতে ভুলবেন না। দেহের ক্যালরি ক্ষয় হবে এর ফলে। উৎসবে বেশি খাওয়া হলে দেহ প্রচুর ইনসুলিন উৎপাদিত হয় যা শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজের দ্বারাই নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।

৪. দ্বিতীয় খাবারের আগে বিরতি: খাবার সময় একবার খাবার নেওয়ার পর দ্বিতীয়বার নিতে যাওয়ার আগে আস্তে আস্তে খান। বেশ কিছুক্ষণ সময় নিয়ে ভালোভাবে চিবিয়ে খেতে হবে। আর একটি জিনিস মাথায় রাখবেন যে দ্বিতীয়বার খাবার নেওয়ার আগে কমপক্ষে ২০ মিনিট অপেক্ষা করা উচিত।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।