কলকাতা: সময় যত এগিয়েছে তত পাল্টেছে পড়াশোনার ধরণ। এই সময়ে কম্পিটিশনের যুগে শিশুদের জন্মের পর থেকেই যেন কেরিয়ারের ট্রেনিং শুরু হয়ে যায়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে সেই চাপ। অনেক বাবা-মা তাদের সন্তানকে ভালো রেজাল্ট করার জন্য প্রবল মানসিক চাপ দেন।

ফাৰ্ষ্ট হতেই হবে এই হয় সেইসব শিশুদের মূলমন্ত্র। আর এই ধরণের চাপ যদি মাত্রাতিরিক্ত হয়ে যায় তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে। এক নতুন গবেষণা এমনটাই বলছে। শিশুকে ক্লাসের সবথেকে বেশি মার্কস কিংবা অনুরূপ রেজাল্টের জন্য অনেক বাবা মা বাড়তি চাপ দেন। এ চাপ সীমিত পর্যায়ে থাকলে ক্ষতি নেই কিন্তু তা যখন বাড়াবাড়ি পর্যায়ে যায় তখন নানা সমস্যা সৃষ্টি হয় শিশুদের মধ্যে। এই কারণে শিশুকে কখনোই বাড়তি চাপ দেওয়া উচিত নয় বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা।

আরো পোস্ট- এই কাজগুলি করেন…হতে পারে জীবননাশের কারণ

পড়াশোনার বাড়তি চাপে শিশুর রেজাল্ট ও সার্বিক বিকাশের ক্ষেত্রে ভালোর চেয়ে খারাপটাই হওয়ার আশঙ্কা বেশি। অনেক বেশি চাপ দিলে শিশুর রেজাল্ট ভালো না হয়ে বরং খারাপ হয়ে যেতে পারে এটাও মাথায় রাখতে হবে। এ বিষয়টি প্রভাবিত করতে পারে শিশুর রেজাল্টকেও। যদি মাত্রাতিরিক্ত চাপ দেওয়ার পর শিশুর রেজাল্ট ভালো না হয়ে আরো খারাপ হয়ে যায় তাহলে এই নেতিবাচক বিষয়টি তৎক্ষনাৎ বন্ধি=ও করতেই হবে বাবা-মাকে।

যারা গবেষণা করেন এটা নিয়ে তারা শিশুর ওপর পিতা-মাতার ভালো রেজাল্টের জন্য দেওয়া মানসিক চাপ নিয়ে তথ্য অনুসন্ধান করেন। এতে তারা দেখেন পড়াশোনার মাধ্যমে ভালো রেজাল্টের জন্য দেওয়া মানসিক চাপ যখন মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তখন শিশু ‘হাল ছেড়ে দেয়’ এবং পরীক্ষা আরো বেশি খারাপ দেয়। তার মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব যেমন দেখা দেয় তেমন সে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। শুধুই নিজেকে নিয়ে ভাবতে ভাবতে এতটা সচেতন হয়ে যায় যে তার মধ্যে একটা ভয় কাজ করতে থাকে। আবার জন্ম নেয় নানা মানসিক রোগ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।