মোদীকে নিশানা মমতার
মমতার হারের স্বপ্ন দেখছেন মোদী। দমদম ক্যান্টনমেন্টে জয়া বচ্চনকে নিয়ে রোড শো করে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে কটাক্ষ করেছেন জয়া বচ্চন। তিনি কটাক্ষ করে বলেছেন মুঙ্গেরিলালকে হাসিন স্বপ্নে দেখছেন। বাংলায় মমতারই জয় হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে রাজ্যে প্রচারে এসে জয়া বচ্চন বলেছিলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হলে বাংলারই ভাল হবে। এদিন ব্রাত্য বসুর প্রচারে এসে মমতা বলেন, বাঙালি সংস্কৃতি, বাঙালির অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখতে হলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ক্ষমতায় আনতেই হবে।
তৃণমূলের প্রচারে জয়া
মিঠুনকে টক্কর দিলে বলিউড থেকে জয়া বচ্চনকে উড়িয়ে এনেছে তৃণমূল কংগ্রেস। যদিও জয়া বচ্চের রাজনৈতিক একটা চরিত্র রয়েছে। তিনি সমাজবাদী পার্টির সাংসদ। অখিলেশ যাদবের নির্দেশেই তিনি বাংলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে প্রচারে এসেছেন। একুশের ভোটে সমাজবাদী পার্টি তৃণমূল কংগ্রেসকে সমর্থন জানিয়েছে। সেকারণেই তিনি দলের নির্দেশে বাংলায় প্রচারে এসেছেন বলে জানিয়েছেন জয়া বচ্চন।
মমতাকে দরাজ সার্টিিফকেট
বাংলায় পা রেখেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সুশাসনের দরাজ সার্টিফিকেট দিয়েছেন জয়া বচ্চন। তিনি বলেছেন মহিলাদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য বারবার বিজেপি নেতারা বাংলায় এসে অভিযোগ করেছেন বাংলায় মহিলাদের উপর নির্যাতন বাড়ছে। মহিলা সবচেয়ে বেশি লাঞ্ছিত হচ্ছে এই বাংলাতেই। তার পাল্টা হিসেবে জয়ার এই দরাজ সার্টিফিকেট অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
মিঠুনকে টক্কর
বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। আবার বেলগািছয়ায় ভোটারও হয়েছেন তিনি। সব মিলিয়ে মিঠুনকে নিয়ে একেবারে ঝাঁপিেয় প্রচার শুরু করেছে বিজেপি। প্রবাসী বাঙালিজের সেন্টিমেন্ট নিয়েও একুশের ময়দানে মিঠুনকে হাতিয়ের করেছে তারা। তার পাল্টা চাল হিসেবে জয়া বচ্চনকে নিয়ে এসেছে তৃণমূল কংগ্রেস। যদিও কোনও দিনই জয়া বচ্চন বাংলার বাসিন্দা ছিলেন না।