যতদিন যাচ্ছে নিজের জন্য মানুষের সময় কমে যাচ্ছে ক্রমশ। কাজের চাপ, জীবনের নানা টানাপোড়েন কাটিয়ে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা এখন সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ। জীবনের একঘেয়েমি থেকে মাঝে মাঝে ছোটো ছোটো ছুটি আবার নতুন করে আমাদের জীবন সংগ্রামে লড়ার অনুপ্রেরণা যোগায়। আর ছুটি মানেই চটজলদি কোথাও ঘুরে আসা। কিন্তু ঘুরতে যাবো টা কোথায়? হাতে যে বিশেষ সময় নেই। মেরেকেটে ১-২ দিন, তাও সপ্তাহান্তে। চিন্তা করবেন না আজকে কলকাতা ২৪x৭ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে কলকাতার খুব কাছে ১-২ দুদিনের জন্য বেড়িয়ে আসার এক সুন্দর ঠিকানা যেখানে আপনি পাবেন পাহাড়, সবুজে ঘেরা দুপাশ। নিজেকে নতুন করে চেনার হাতছানি। জায়গাটির নাম বিহারিনাথ পাহাড়।
কীভাবে যাবেন: কলকাতা থেকে বাসে আসানসোল, মধুকুণ্ডা হয়ে চলে যেতে পারেন বিহারিনাথ। অথবা ট্রেনে হাওড়া থেকে চলে যান আসানসোল। এবার আসানসোল থেকে আদ্রগামী ট্রেনে চেপে মধুকুন্দা। সেখান থেকে সরাসরি বিহারিনাথ যাবার ট্রেকার পেয়ে যাবেন। এছাড়াও যদি লং ড্রাইভে যাওয়া আপনার সখ হয় সেক্ষেত্রেও কোনো সমস্যা নেই। কলকাতা থেকে বিহারিনাথ এর দূরত্ব মাত্র ২২৫ কিমি। কলকাতা থেকে দ্বিতীয় হুগলি সেতু, দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে, রানীগঞ্জ,মেজিয়া, সালতোরা হয়ে পৌঁছে যাবেন বিহারিনাথ।
কোথায় থাকবেন: বিহারিনাথে থাকার মতো ছোটো বড় অনেক হোটেল আছে যেখানে খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থাও মন্দ নয়। তাদের মধ্যে অন্যতম হলো বিহারিনাথ ইকো ট্যুরিজম সেন্টার, বিহারিনাথ টুরিস্ট পয়েন্ট ইত্যাদি। যাওয়ার আগে থাকার জন্য রুম বুক করে গেলেই ভালো।
কী কী দেখবেন: বিহারিনাথে পৌঁছে জঙ্গলে ঘেরা বিহারিনাথ পাহাড় ও লাগোয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য দেখে আপনার প্রাণ জুড়িয়ে যাবে। বিহারিনাথ পাহাড়ের নিচে আছে বিহারিনাথ ধাম নামক এক শিব মন্দির। ঘুরে দেখলে ভালো লাগবে। বিহারিনাথ পাহাড়ে ট্রেক করে উঠতে পারেন দৃশ্য অপরূপ। বিহারিনাথ পাহাড়ে ওঠার সময় আমঝর্ণা বলে এক সুন্দর যায়গা আছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.