নয়াদিল্লি: সাময়িক স্বস্তি পেলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা। ১০ বছরের পুরনো জমি সংক্রান্ত মামলার উপর স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। ওই মামলায় ইয়েদুরাপ্পার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তিনি এক ব্যক্তিকে সরকারি ২৪ একর জমি বেআইনিভাবে দিয়েছিলেন। ফলে করদাতাদের বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছিল।
গত মাসে কর্ণাটক হাই কোর্ট বিশেষ আদালতকে জানিয়েছেন, ২০১২ সালে লোকায়ুক্তের অভিযোগের উপর ভিত্তি করে যে চার্জশিট ফাইল করা হয়েছে সেদিকে যেন নজর দেয় তারা। বিশেষ আদালতকে হাই কোর্টের তরফ থেকে এও বলা হয়েছে মামলাটি যেন পুনর্বহাল করা হয়। ২০১৬ সালে ইয়েদুরাপ্পার বিরুদ্ধে চলা মামলাটি বাতিল হয়। এরপর বেঙ্গালুরুর এক ব্যক্তি এ আলম পাশা এনিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন।
লোকায়ুক্তের চার্জশিটে বলা হয়েছিল ইয়েদুরাপ্পা তাঁর পদের অপব্যবহার করেছেন। বোইনিভাবে তিনি সরকারের জমি শিল্পের জন্য দিয়ে দিয়েছেন। প্রাক্তন মন্ত্রী কাট্টা সুব্রাহ্মণ্য নাইডুর নামও ওই চার্জশিটে ছিল। ২০০৬ সালে কর্ণাটক ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া ডেভলপমেন্ট বোর্ডের মালিকানাধীন ছিল ওই জমি। সেটি একটি প্রাইভেট কোম্পানিকে দিয়ে দেওয়া হয়। লোকায়ুক্ত পুলিশের চার্জশিটে বলা হয়েছিল, ওই মামলায় বিস্তারিত তদন্ত করা হয়েছে। কিন্তু প্রমাণের অভাবের কারণে ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে কর্ণাটকে ফের জাঁকিয়ে বসছে করোনার সংক্রমণ। মারণ এই ভাইরাসের শৃঙ্খল ভাঙতে এবার নড়েচড়ে বসল কর্ণাটক সরকার। সংক্রমণ রুখতে সরকারকে ফের যাতে লকডাউনের পথে হাঁটতে না হয় তার জন্য নাগরিকদের সর্তক বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা। বিয়ে, জন্মদিন এবং যে কোনও সামাজিক অনুষ্ঠানে এখন থেকে ৫০০ এর বেশি মানুষ জমায়েত হতে পারবে না বলে কড়া নির্দেশিকা জারি করেছে ইয়েদুরাপ্পা প্রশাসন। এই বিষয়ে সোমবার কোভিড-১৯ উপদেষ্টা কমিটির সিনিয়র অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক করে ইয়েদুরাপ্পা জানান, করোনার বিস্তার ঠেকাতে এই উপদেষ্টা কমিটির যাবতীয় পরামর্শ গ্রহণ করা হবে এবং কঠোর ভাবে মেনে চলা বাধ্যতামূলক।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.