কলকাতা: বয়স যতই বাড়ুক ওজন সর্বদা নিয়ন্ত্রণে থাকা উচিত। এতে বিভিন্ন রোগ থেকেও থাকা যায় মুক্ত। আবার শরীর ও মন থাকে ফিট। নিজের দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ওজন মাপার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কিন্তু অনেকের প্রবণতা রয়েছে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই বারবার ওজন মাপতে থাকা। এর একটা প্রভাব তার মস্তিষ্কে ও মনে পড়েই থাকে। তাই ওজন মাপার এই প্রবণতা যদি মাত্রাতিরিক্ত হয়ে যায় তাহলে নানা বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। এমন বলছে একটি নতুন গবেষণা।
গবেষকরা জানিয়েছেন, বারবার নিজের ওজন মাপা হলে ওজন বিষয়ে সচেতনতা বাড়ার বদলে মানসিক উদ্বেগ বেড়ে যায়। এর থেকে আসে অবসাদ। মোটা বা রোগা হওয়া নিয়ে অল্পবয়সী নারীদের মধ্যে দেখা দেয় আত্মবিশ্বাসের অভাব। এর ফলে তাদের মধ্যে নানা মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে। নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আগে তা জানতে লাগে।
আরো পোস্ট- বয়স বাড়লে অ্যালকোহলের প্রভাবও বাড়ে
তাই নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে তা মাপা ঠিক। কিন্তু তাই বলে বারবার সেই দিকেই মন পড়ে থাকলে তখনই বিপত্তি বাধে। অন্যদের সঙ্গে সে তখন নিজের ফিগার বা ওজন নিয়ে তুলনা টানতে শুরু করে ও তা নিয়ে লজ্জায় বা দ্বিধায় ভোগে।
গবেষকরা এই বিষয়ে আরো জানতে একটি বিশেষ সমীক্ষা চালান ১৯০০ জন তরুণীর ওপর। এ গবেষণা থেকে প্রাপ্ত ফলাফল অনুসারে যেসব নারী তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মাত্রাতিরিক্ত মানসিকভাবে উদ্বিগ্ন থাকেন তাদের ৮০ শতাংশই ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্যে নানা বিপজ্জনক কার্যক্রমে লিপ্ত হন। বাড়তি ওজন স্বাস্থ্যগত উদ্বেগের বিষয় অবশ্যই। কিন্তু যেসব প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা ও পুরুষ ওজন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হন তারা নানা মানসিক চাপ ও উদ্বেগের মধ্যে পড়ে যান। এতে তাদের মানসিক সমস্যা ও শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে নানা সমস্যা শুরু হয়।
এক্ষেত্রে নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণের সুস্থ উপায়গুলো মেনে চলা উচিত তাদের। যদি তারা সঠিক পথে ওজন নিয়ন্ত্রণ করেন তাহলে এই নিয়ে চিন্তার কোনো প্রশ্নই আসবে না। তাই এ বিষয়ে তাড়াহুড়া করে সিদ্ধান্ত না নিয়ে ধীরে ধীরে ওজন কমানোর চিন্তা করা উচিত তাদের।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.