কর্ম ব্যস্ত জীবনে অনেকই নিজের যত্ন নেওয়ার সময় পান না। কাজের স্ট্রেসে অপর্যাপ্ত ঘুম, মদ্যপান, ডিহাইড্রেশন, ধুমপান, আরও নানা অনিয়ম। পরিণাম ডার্ক সার্কেল। আজকে রইলো ডার্ক সার্কেল দূর করার কিছু ঘরোয়া টোটকা যার সুফল দীর্ঘমেয়াদী। বাড়িতে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। ফল মিলবে হাতেনাতে।
আমন্ড অয়েল: আমন্ড অয়েল প্রচুর ভিটামিন ই সম্বৃদ্ধ। যা ডার্ক সার্কেল দুর করতে সাহায্য করে। যাঁরা ডার্ক সার্কেলর সমস্যায় ভোগেন তারা রাত্রে ঘুমোতে যাওয়ার আগে নিয়মিত চোখের নিচে আমন্ড অয়েল মাসাজ করুন। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন।
পুদিনা পাতা: পুদিনা পাতা ত্বককে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে ও ত্বকের প্রদহন কমায়। ত্বকে রক্ত চলাচলে পুদিনা পাতা সাহায্য করে। পুদিনা পাতার একটি পেস্ট বানিয়ে ১০ – ১৫ মিনিট চোখের নিচে মাখিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন
টমেটো: টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ লাইকোপিন, রেটিনোল ও ভিটামিন সি যা কোষের বৃদ্ধিতে সহায়ক। ট্যান রিমুভার হিসেবেও টমেটোর জুড়ি মেলা ভার। ১ চামচ টমেটো রস, হাফ চামচ পাতি লেবুর রস ও এক চিমটি হলুদ আর ময়দা দিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে চোখের নিচে ১০-১৫ মাখিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহার করলে ম্যাজিকের মতো উধাও হবে ডার্ক সার্কেল।
শশা: ত্বকের পরিচর্যায় শশা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শশার রস আর পাতি লেবু দিয়ে অল্প মিশ্রণ বানিয়ে তুলোর বল তাতে ভিজিয়ে চোখের নিচে আধ ঘন্টা লাগিয়ে রাখুন। নিয়মিত অভ্যেসে কমবে ডার্ক সার্কেল।
ঠান্ডা টি ব্যাগ: কোনো সময় পেস্ট বানাতে সমস্যা হলে টি ব্যাগ ও ডার্ক সার্কেলর ক্ষেত্রে উপযোগী ভূমিকা পালন করতে পারে। টি বা চা টে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। একটি টি ব্যাগ জলে ভিজিয়ে ৩০ মিনিট ফ্রিজে রেখে দিন। তার পর ফ্রিজ থেকে বের করে ঠান্ডা টি ব্যাগটি চোখের নিচে ১৫ মিনিটের জন্য দিয়ে রাখুন। সুফল পাবে
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.