ওটাওয়া :  ইয়া বড়ো দুধের দাঁত তুলে বিশ্ব রেকর্ড  কিশোরের। নাম উঠতে চলেছে গিনেস বুকে। সুদূর কানাডার বাসিন্দা  বছর ১০ এর লুকে বুল্টন দীর্ঘতম দুধের দাঁত তুলে গিনেস বুকে জায়গা করে নিতে চলেছে।
সাধারণত ছোটোবেলাতেই আমাদের দুধের দাঁত পড়ে যায়। এরপর সেই দাঁতটিকে যত্ন করে কোথাও রেখে দেওয়া বা মাথার বালিশের নীচে রেখে নতুন দাঁত গজানোর আশায় থাকি আমরা। তবে লুকে বুল্টনের ক্ষেত্রে ঘটেছে ঠিক উল্টো  ঘটনা। দুধের দাঁত তো পড়েইনি বরং সাধারণ দাঁতের তুলনায় তাঁর দুধের দাঁতের দৈর্ঘ্য এতটাই অস্বাভাবিক ভাবে বেশি হয়ে গিয়েছিল যে তাঁর তোলা দাঁতের দৈর্ঘ্য দেখে চমকে যান সকলে। আর এরফলেই এখন বিশ্বরেকর্ড লুকে বুল্টনের। নাম উঠতে চলেছে গিনেস  বুকে।
জানা গিয়েছে , সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক  মানুষের দাঁতের দৈর্ঘ্য হয় ২০ মিলিমিটার। কিন্তু তাঁর তোলা দাঁতটির দৈর্ঘ্য ২.৬ সেন্টিমিটার। মাত্র ৮ বছর বয়সে দাঁতের  এই অস্বাভাবিক দৈর্ঘ্যের জন্যই এখন তার নাম উঠতে চলেছে গিনেস বুকে।
ছেলের এই দাঁত তোলার জন্য ২০১৯ সালে কানাডার দন্ত বিশেষজ্ঞ ডাঃ ক্রিস ম্যাকআর্থারের কাছে আসেন লুকে বুল্টনের বাবা ক্রেগ বুল্টন। ডাক্তারের কাছে আসার পরই সিদ্ধান্ত  নেওয়া  হয় যে লুকের এই দুধের দাঁতটি তুলে ফেলা হবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ।
এরপর লুকে বুল্টনের  দাঁত তুলতেই চক্ষু চড়কগাছ সবার। অতিকায় ওই দাঁতটি সংরক্ষণের জন্য নিজের কাছে রেখে দেন ওই চিকিৎসক। পরে সেটি রেকর্ড  গণনা সংস্থায় নাম তোলার জন্য  আবেদন জানান বুল্টনের পরিবার। এরপর যাবতীয়  প্রয়োজনীয় কাজকর্ম  সারতে সময় লাগে মোট ১২ সপ্তাহ।
এরপরই জানা যায় যে, গিনেস বুকে নাম উঠতে চলেছে তাঁদের ছোট্ট  ছেলে লুকে বুল্টনের।
এদিকে গিনেস বুকে নিজের নাম ওঠায় উচ্ছ্বসিত  লুকে বুল্টন। জানা গিয়েছে , তাঁর এই দীর্ঘাকায় দাঁতের শংসাপত্র হাতে পেয়ে গেলে তারপর সেটি সকলের সামনে প্রদর্শন করবে সে। এমনকি দাঁতটিও ভবিষ্যতে  সংরক্ষণ করে রাখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে তাঁর পরিবার।
উল্লেখ্য, এর আগে ওহিওর বাসিন্দা কার্টিস বাড্ডি নামের বছর ১০ এর এক বালক  এই রেকর্ড  গড়েছিল । সেই সময়  তাঁর দাঁতের দৈর্ঘ্য ছিল ২.৪ সেন্টিমটার।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।