কলকাতা: “দারুণ অগ্নি বাণে রে”- গরমের দাবদাহে ক্লান্ত হলেও স্টাইল কি করবো না? মেয়ে ও ছেলেদের সাজগোজে নানাভাবে আবার ফিরে আসছে পঞ্চাশের দশক থেকে প্রায় নব্বইয়ের দশকের ফ্যাশন। যে কোনো অনুষ্ঠানে করতে পারেন এই সাজ। পুরোনো সময়ের সাজে নানাভাবে চমক আনতে পারেন একটি ব্লাউজে। রেট্রো ব্লাউজ যে কোনো ধরণের শাড়ির সঙ্গে মানানসইভাবে পরা যায় আজকাল। সেই সঙ্গে মানানসই হতে হবে আপনার সাজও। আপনাদের জন্যে রইলো ব্লাউজের কিছু কালেকশন। অনন্য রূপের সেই ব্লাউজগুলির ঝলক দেখে নিন এখুনি।
এমন ব্লাউজ কাস্টমাইজ যেমন পাবেন তেমন অনলাইনে হাজার একটা সম্ভার দেখতে পারেন। চোখ বোলান এই লিংকে।
১. হ্যান্ডলুম এমবয়ডারি রেট্রো স্টাইল: বাঙালি বনেদীয়ানার জ্বলন্ত উদাহরণ এটি। একেবারে হাতের কাজে গলার কলারে স্মার্ট একটা লুক আসবে। সঙ্গে হ্যান্ডলুম বা সুতি, সিল্ক শাড়ি পরতে ভুলবেন না।
২. বেলুন হাতা এবং ভি-নেক রেট্রো লুক: বেলুন হাতা মানে সেই হাতাগুলি বেশ ফুলে ফুলে থাকবে। গলার কাজটি হবে ইংরেজি “ভি” শেপের। সিফন বা সিল্কের কাপড়ে এই ব্লাউজ দেখতে ভালো লাগে। উজ্জ্বল একরঙা শাড়ি থাকলে পরবেন এর সঙ্গে মানিয়ে।
৩. গলার কাছে কুঁচি দেওয়া রেট্রো লুক: এই লুকটি একেবারে যে কোনো শুভ অনুষ্ঠানে বা পুজো উপলক্ষে পরার জন্যে একেবারে পারফেক্ট। পুরো থাকবে কুচি। সেই কুচিটি যে কোনো উজ্জ্বল একরঙের হলে ভালো লাগবে। সঙ্গে পড়তে পারেন এক রঙের শাড়ি। একেবারে পুরোনো কালের লক্ষ্মী বউয়ের মতোই লাগবে আপনাকেও।
৪. বলিউড স্টাইল রেট্রো: বলিউডের সেই জমানায় যে কোনো নায়িকার পরনে থাকতো এমন একটি ব্লাউজ। ব্লাউজের উপরের দিকটি ফোলা ও নিচের দিকটি কনুইয়ের একটু নিচে অবধি চাপা অবস্থায় থাকতো। এর সঙ্গে মাথায় থাকবে একটি উঁচু খোঁপা ও তাতে ব্লাউজের রঙের ব্যান্ড।
৫. ব্লাউজের নিচে কুচি দেওয়া রেট্রো লুক: এক্ষেত্রে গ্লাস হাতা ব্লাউজের নিচে থাকবে অসংখ্য কুচি। ব্রাইট কালারের যেকোনো কাপড়ের উপর ম্যাচ করে অন্য রঙ দিয়ে কুচি বানাতে পারেন ব্লাউজে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.