মুম্বই: সম্প্রতি সাত পাকে বাঁধা পড়েছেন দু’জনে। আবার বিবাহ পর্ব মিটতেই দিনকয়েকের মধ্যে একজন ফিরে গিয়েছেন কর্মক্ষেত্রে, আরেকজন প্রস্তুতি নিচ্ছেন সাময়িক বিরতি কাটিয়ে বাইশ গজে ফেরার। হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। কথা হচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেট দলের স্পিডস্টার জসপ্রীত বুমরাহ এবং তাঁর স্ত্রী সঞ্জনা গণেসনের। বিবাহ পরবর্তীতে ভারত-ইংল্যান্ড ওয়ান-ডে সিরিজেই সম্প্রচারকারী চ্যানেলের উপস্থাপিকা হিসেবে দেখা মিলেছিল সঞ্জনার।
অন্যদিকে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সংক্ষিপ্ত ফর্ম্যাটের সিরিজে বিশ্রামে থাকার পর মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে আইপিএলে মাঠে নামতে মুখিয়ে গুজরাত পেসার জসপ্রীত বুমরাহ। দু’জনের বিবাহ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে কম চর্চা হয়নি। বুমরাহর মনের মানুষটিকে খুঁজতে হন্যে হয়েছিল বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম। তবে দু’জনে যে বেশ কিছুটা সময় সম্পর্কে ছিলেন সেটা নিশ্চিত। অথচ নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে ব্যাপক গোপনীয়তা বজায় রেখেছিলেন বুমরাহ-গণেসন জুটি। তবে বিবাহ সম্পন্ন হয়ে যাওয়ায় এখন আর কোনও বাধা নেই। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় দুষ্টু-মিষ্টি প্রেমালাপে মজলেন দু’জনে।
ঘটনার সূত্রপাত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে সম্প্রতি পোস্ট করা সঞ্জনার একটি ছবি ঘিরে। যেখানে দেখা যাচ্ছে কোনও এক পড়ন্ত বিকেলে সাগরের জলে বুক অবধি নিজেকে নিমজ্জিত রেখেছেন সঞ্জনা। সূর্যাস্তের সময় প্রকৃতির সেই মায়াবী রূপ আদতে মুহূর্তবন্দি করেছিলেন জসপ্রীত বুমরাহই। ছবিতে দেওয়া সঞ্জনার ক্যাপশন দেখে স্পষ্ট ছবিটি দু’জনেরই বেশ পুরনো একটা স্মৃতি। বেটার হাফের পোস্ট করা সেই ছবিতে মজার ছলে বুমরাহ লেখেন, ‘যে ব্যক্তি ছবিটা তুলেছেন তিনি সত্যিই সুন্দর।’ এরপর সঞ্জনা যে পালটা মন্তব্যটি করেন তাঁর জন্য হয়তো প্রস্তুত ছিলেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স পেসার।
বুমরাহর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সঞ্জনা লেখেন, ‘তাইতো আমি তাঁকে বিয়ে করেছি।’ মজার ছলে ভারতীয় ক্রিকেটার এবং তাঁর ক্রীড়া উপস্থাপিকা স্ত্রী’য়ের এমন মিষ্টি প্রেমালাপ ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। মুহূর্তের মধ্যে টক অফ দ্য টাউন হয়ে ওঠেন দু’জনে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বুমরাহর পাশাপাশি এমনিতে যথেষ্ট জনপ্রিয় তাঁর স্ত্রীও। স্বাভাবিকভাবেই এমন মন্তব্য ভাইরাল হতে সময় লাগেনি। উল্লেখ্য, ইনস্টাগ্রামে ৭০ লক্ষেরও বেশি মানুষ ফলো করেন বুমরাহকে। আর সঞ্জনার ফলোয়ার্সের সংখ্যা প্রায় ৫ লক্ষের কাছাকাছি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.