মুম্বই: আইপিএলে মাঠে নামার আগেই ধাক্কা খেল দিল্লি ক্যাপিটালস৷ শনিবার দলের তারকা অল-রাউন্ডার অক্ষর প্যাটেলের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে৷ এই মুহূর্তে মুম্বইয়ে রয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস৷ এদিন মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ১০ জন মাঠকর্মী ও ৬ জন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সদস্যের করোনা আক্রান্তের খবর সামনে এসেছে৷ ১০ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামেই চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচ দিল্লি ক্যাপিটালসের৷

তবে অক্ষর হলেন দ্বিতীয় ক্রিকেটার, যিনি ২০২১ আইপিএলে করোনা আক্রান্ত হলেন৷ এর আগে কলকাতা নাইট রাইডার্স ব্যাটসম্যান নীতিশ রানা করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন৷ তবে বৃহস্পতিবার কেকেআর-এর তরফে জানানো হয় নীতিশ করোনা থেকে সুস্থ হয়ে মাঠে নামার জন্য তৈরি৷ অর্থাৎ ১১ এপ্রিল চিপকে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে খেলতে অসুবিধা নেই নাইটদের এই টপ-অর্ডার ব্যাটসম্যানের৷

কিন্তু দিল্লি ক্যাপিটালসের এই তারকা অল-রাউন্ডারের প্রথম ম্যাচে খেলার সম্ভাবনা নেই৷ কারণ বোর্ডের নিয়মে কোনও প্লেয়ারের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এলে তাঁকে বায়ো-বাবলের বাইরে বিশেষ জায়গায় অন্তত ১০ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে৷ অর্থাৎ শনিবার থেকে কমপক্ষে ১০ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে অক্ষরকে৷ তারপর কোভিট রিপোর্ট নেগেটিভ এলে তবেই দলের অন্য সদস্যদের সঙ্গে প্র্যাকটিস করতে পারবেন৷

এদিন দিল্লি ক্যাপিটালসের তরফে এক বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, ‘২৮ মার্চ মুম্বইয়ে টিম হোটেলে অক্ষরের কোভিড টেস্ট হয়েছিল৷ যার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল৷ কিন্তু ওর দ্বিতীয় কোভিড টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ আসে৷ বর্তমানে ও আইসোলেশনে রয়েছে৷’

সম্প্রতি দারুণ ফর্মে ছিলেন অক্ষর৷ সদ্য সমাপ্ত ইংল্যান্ড সিরিজে টেস্ট অভিষেক হয় বাঁ-হাতি স্পিনারের৷ অভিষেক টেস্ট ইনিংসে পাঁচ উইকেটের পাশাপাশি তিনটি টেস্টে ২৭টি উইকেট নিয়ে নজর কাড়েন তিনি৷ তারপর ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে একটি মাত্র টি-২০ ম্যাচ খেলেন অক্ষর৷

শনিবার ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ১০ মাঠকর্মী  ৬ জন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সদস্যের করোনা আক্রান্তের খবরে অস্বস্তিতে পড়ে বিসিসিআই৷ নাম প্রকাশে অনিচ্চছুক এক ফ্র্যাঞ্চাইজির কর্তা বলেন, ‘টুর্নামেন্ট শুরুর আগে এই ঘটনা আমাদের কাছে ওয়েকআপ কল৷ অনেক সময় আমরা বায়ো-বাবলে প্রবেশ করে কিছুটা স্বচ্ছন্দ হয়ে পড়ি৷ তবে এই ঘটনাই বলে দিচ্ছে, আমাদের আরও কড়াভাবে প্রোটোকল ফলো করতে হবে৷’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।