কলকাতা: একটা সময় বয়স যতই বাড়তে থাকে, ততই আমরা বেশিরভাগই মোটা হয়ে যেতে থাকি। শুধু যে বয়স্কদের এই সমস্যা হয় তা কিন্তু নয়। অনেক কিশোর-কিশোরীর ক্ষেত্রেও অস্বাভাবিকভাবে শরীর ফুলে যাওয়ার উদাহরণ আছে।

তবে যাদের সামনেই কোন অনুষ্ঠান তারা হয়তো ইতিমিধ্যেই জিমের পথে হাঁটা দিয়েছেন। টার্গেট ১ মাসেই কমাতে হবে নির্দিষ্ট পরিমাণ ওজন। এভাবেই অতিরিক্ত ফুলে যাওয়ার সমস্যা থেকে রেহাই পেতে অনেকেই দ্রুত ওজন কমানোর দিকে মনোযোগী হয়। দ্রুত ওজন কমাতে গিয়ে কেউ কেউ আবার এমন কিছু পথ অবলম্বন করে, যা তার ওজন কমায় সত্যি কিন্তু নিজেই নিজের স্বাস্থ্যকে ঠেলে দেয় ঝুঁকির দিকে। সেই ঝুঁকিগুলি কি জানেন? না জেনে থাকলেও সমস্যা নেই। নিচে রইলো সেই সম্পর্কিত একটি আলোচনা।

১. স্থায়ী সমাধান নয়: দ্রুত ওজন কমানোর যে কোনো পদ্ধতি অনুসরণের আগে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। যদিও এটা কিছু পরিমাণে আপনার বাড়তি ওজন কমাতে সহায়তা করবে ঠিকই কিন্তু সঙ্গে এটাও মাথায় রাখবেন যে এটা মোটেও দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমাধান নয়। যতক্ষণ না শরীর অস্থায়ী ধরণের এই পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারছে ততক্ষণ এই পরিবর্তন স্থায়ী হতে পারবে না। আর সেই মানানোটা সঙ্গে সঙ্গে হবে না। কিছুদিনের মধ্যে ওজন আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসবে।

আরো পোস্ট- ওজন কমাতে নিরামিষ ডায়েট কতটা জরুরি…

২. চুল পড়ার সমস্যা: দ্রুত ওজন কমতে থাকার সঙ্গে সঙ্গে মাথায় চুলের পরিমাণও কমতে থাকে। পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে চুল পড়ে যেতে শুরু করে। চুলের বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য প্রোটিন প্রয়োজন। অথচ ডায়েট করার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত প্রোটিনের অভাব দেখা দিতে থাকে আস্তে আস্তে। এতে চুল শুষ্ক হয়ে যায়, যে কারণে চুল সহজেই পড়ে যায়।

৩. শরীরে জল শূন্যতা: দ্রুত ওজন কমানোর সবচেয়ে প্রচলিত পদ্ধতি হচ্ছে জল শূন্যতা অর্থাৎ জল মেপে মেপে পান করা। যেহেতু শরীরের বেশির ভাগই জল, সেই কারণে ওজন কমাতে জল শূন্যতাকেই বেছে নেয় সবাই। প্রচলিত হলেও এই পদ্ধতি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। বিশেষ করে গরমে শরীরের আদ্রতা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।