বিশ্বের অন্যতম ফোন প্রস্তুতকারক সংস্থা অ্যাপেল বুধবার জানিয়েছে তারা ব্যাটারি বেসড রেনেভিউ এনার্জি স্টোরেজ চালু করতে চলেছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় এই প্রকল্প চালু করা হবে সৌরশক্তি গ্রহণ করার জন্য। অতিমধ্যে রাজ্যের অনেক জায়গায় এই সৌরশক্তি চালু পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
অ্যাপেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে এই প্রকল্প প্রায় ২৪০MWhr শক্তি সঞ্চয় করবে, যা প্রায় ৭,০০০ বাড়িকে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে সক্ষম হবে। ক্যালিফোর্নিয়ায় অ্যাপেল কারপেটিনো হেডকুয়াটারের ১০০ মাইল দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তে ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্ল্যাস্টস সোলার ইনস্টলেশনের পাশে এটি অবস্থিত।
দিনের বেলাতে এই সাইটটি ক্যালিফোর্নিয়ায় সরাসরি 130MW বিদ্যুৎ পাঠাতে সক্ষম হলেও রাতে এটি কাজ করেনা। এই বিষয়ে অ্যাপল-এর পরিবেশ, নীতি ও সামাজিক উদ্যোগের সহ-সভাপতি লিসা জ্যাকসন রয়টার্সকে এক সাক্ষাত্কারে জানান, এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম ব্যাটারি-ভিত্তিক স্টোরেজ সিস্টেম হিসেবে বিবেচিত হবে।
জ্যাকসন আরও জানিয়েছেন, তাদের কাছে একটা চ্যালেঞ্জ পরিস্কার একটা শক্তি, সৌর এবং বায়ু পৌঁছে দেওয়া। এর পাশাপাশি তিনি বলেন, যদি আমরা এটা করতে পারি তবে এটা আমাদের কাজের জন্য ব্যবহার করতে পারবো। এটি মধ্যবর্তীতা নিয়ে উদ্বেগগুলি সরিয়ে দেবে এবং এটি স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে গ্রিডকে সহায়তা করতে সক্ষম হবে।
নিউজ পোর্টাল ভার্জ জানিয়েছে, মন্টেরি কাউন্টির পরিকল্পনা প্রধাণ যিনি অ্যাপল বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রস্তুতকারী টেসলার কাছ থেকে এই সুবিধার জন্য ব্যাটারি প্যাকগুলি গ্রহণ করবে।
একটি তথ্যে যোগ করা হয়েছে, এই ব্যবস্থাপনায় থাকবে ৮৫ টেলসা লিথিয়াম আইওন ‘মেগাপ্যাক’। মনটেরি কাউন্টি কর্মকর্তারা, অ্যাপেল এবং টেলসার প্রতিদিনের ব্যবসার সময়ের বাইরে রয়টার্সকে সাড়া দেয়নি।
জ্যাকসন বলেন, অ্যাপল অন্যান্য সংস্থাগুলির সাথে প্রকল্পটি নির্মাণ থেকে তার ফলাফলগুলি ভাগ করে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে, তবে কী প্রক্রিয়ায় তা করা হবে সে সম্পর্কে খুব দ্রুত প্রকাশ করা হবে বলেও জানান তারা। অ্যাপলের অন্যান্য প্রকল্প রয়েছে যেখানে কানাডার একটি অ্যালুমিনিয়াম স্মেলটিং জয়েন্ট ভেনচার এবং টেক্সাসের একটি অ্যাপল পুনর্ব্যবহার প্রযুক্তি ল্যাব সহ পরিবেশগত প্রযুক্তির উন্নয়নগুলি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.