নয়াদিল্লি: বিমান যাত্রীদের জন্যে সুসংবাদ দিল স্বল্পমূল্যের বিমান সংস্থা ইন্ডিগো।এবার যাত্রীদের সুবিধার্থে ডোর টু ডোর ব্যাগেজ ট্রান্সফার সার্ভিস (Door-to-Door Baggage Transfer Service) চালু করল ইন্ডিগো ।বর্তমানে এই পরিষেবা দিল্লি এবং হায়দরাবাদের বিমান যাত্রীদের জন্য উপলব্ধ।ডোর টু ডোর ব্যাগেজ ট্রান্সফার সার্ভিসের অধীনে ইন্ডিগো বিমান সংস্থা যাত্রীদের লাগেজ বাড়ি থেকে তুলে চূড়ান্ত গন্তব্যে পৌঁছে দেবে।

বিমান সংস্থা জানিয়েছে যে, পরে তারা মুম্বই ও বেঙ্গালুরুতে কার্টারপোর্টারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ওই দুই শহরে এই সুবিধা চালু করবে, এই পরিষেবার নাম হবে 6EBagport। এর মাধ্যমে যাত্রীর লাগেজ নিরাপদে তার বাড়ি থেকে তুলে নেওয়া হবে এবং ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে প্রথম থেকে শেষ গন্তব্য পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হবে।6EBagport এর মাধ্যমে বিমানের যাত্রী তার যাত্রা করার ২৪ ঘন্টা আগে এই ব্যাগেজ পরিষেবাটি নিতে পারবেন। এবং গন্তব্যে পৌঁছানোর পর যে কোনো সময় এই পরিষেবা নিতে পারবে। প্রতিটি ব্যাগেজর জন্যে ৫০০০ টাকার পরিষেবা বীমা করা হবে।

ইন্ডিগো-র চিফ স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড রেভিনিউ অফিসার সঞ্জয় কুমার বলেছিলেন, “এই পরিষেবার ফলে গ্রাহকরা অনেকটাই স্বস্তি পাবে। বিশেষ করে যেসমস্ত যাত্রী বাড়ি থেকে অতিরিক্ত ব্যাগ নিয়ে এয়ারপোর্টে যেতে চান না বা যারা এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি কোনো মিটিং-এ যোগ দিতে চান, তাদের জন্যে বেশ সুবিধাজনক। আমাদর গ্রাহকদেরকে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা দিতে কার্টারপোর্টারের সাথে আমাদের এই অংশীদারিত্ব।”

এর আগে, ইন্ডিগো ২৮ শে মার্চ থেকে আঞ্চলিক সংযোগ প্রকল্পের ফ্লাইটের আওতায় ১৪ টি নতুন বিমান চালু করেছে।এই উড়ানগুলি ভুবনেশ্বর-এলাহাবাদ, ভুবনেশ্বর-বারাণসী, ভোপাল-এলাহাবাদ, ডিব্রুগড়-ডিমাপুর, শিলং-আগরতলা এবং শিলং-শিলচর সহ বিভিন্ন রুটে শুরু করা হয়েছে। লকডাউনের সময় বিমানের টিকিট বাতিল হওয়ায় প্রায় ১০৩০ কোটি টাকা গ্রাহকদের ফেরত দিয়ে নজির গড়েছিল। উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্ট গত বছরের সেপ্টেম্বরে সমস্ত এয়ারলাইন সংস্থাগুলিকে ২০২১ সালের ৩১ শে মার্চের মধ্যে যাত্রীদের লকডাউন সময়কালে বাতিল করা টিকিটের পুরো টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলো।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।