বিয়ের ১ মাসের মধ্যেই মা হওয়ার সুখবর শোনালেন দিয়া মির্জা ।মালদ্বীপের সমুদ্র সৈকতে সূর্য যখন অস্তাচলে যাওয়ার জন্য তৈরী,সেই নৈসর্গিক দৃশ্যকে সাক্ষী রেখেই দিয়া মির্জা ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করলে তাঁর মা হওয়ার সুখবর। ছবিতে স্পষ্ট তাঁর বেবি বাম্প । দিয়া লিখেছেন, ”মা হতে চলা আশীর্বাদের মতো। একটা জীবন থেকে নতুন জীবনের শুরু। সমস্ত গল্পই আবার নতুন করে শুরু। ঘুম পাড়ানি গান। নতুন চারাগাছ। নতুন আশার ফুল। আমার গর্ভেই নতুন করে সব স্বপ্নের শুরু।”

২০০০ সালে মিস ইন্ডিয়া প্যাসিফিক ইন্টারন্যাশনাল দিয়ে গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ডে পা রাখেন তিনি। বিজনেস ম্যানের প্রেমে পড়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী দিয়া মির্জা (Dia Mirza)। আর সেই প্রেমে শিলমোহর দেবার জন্য প্রেমের মাসকেই বেঁচে নিলেন অভিনেত্রী। গত ১৫ই ফেব্রুয়ারি বিয়ের পিঁড়িতে বসে অভিনেত্রী দিয়া মির্জা গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছে বিজনেস ম্যান বৈভব রেখির সাথে।

তবে খুব ধুমধাম করে নয়,বরং নিভৃতে নিজের পরিবার পরিজনের ও খুব কাছের মানুষদের সঙ্গে ঘরোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই সম্পন্ন হবে বিয়ে। রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ খ্যাত অভিনেত্রী দিয়া মির্জা রিল লাইফে একাধিকবার বসেছেন বিয়ের পিঁড়িতে। তবে ব্যক্তিগত জীবনে এটি তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে। এর আগে আর এক বিজনেস ম্যান সাহিল সংঘের সাথে বিয়ে হয়েছিল তাঁর।

তবে সে বিয়ের পরিণতি ছিল মাত্র পাঁচ বছরের। ২০১৯ সালের আগস্ট মাসে সে খবর টুইট করে নিজেই জানিয়েয়েছিলেন অভিনেত্রী। কিন্তু বৈবাহিক সম্পর্কের ইতি টানলেও বন্ধুত্ব এখনো অটুট দিয়া ও সাহিলের মধ্যে।অন্যদিকে, দিয়াও বৈভবের দ্বিতীয়া স্ত্রী। তার প্রথমা স্ত্রীর নাম সুনয়না। বৈভব সুনয়নার একটি মেয়েও রয়েছে।

‘এন সোয়াসা কাতরে’ তামিল ছবিতে ড্যান্সারের ভূমিকায় অভিনয় দিয়ে বি-টাউনে পা রেখেছিলেন অভিনেত্রী দিয়া মির্জা। তারপর ২০০১-এ পরিচালক গৌতম মেননের রোম্যান্টিক সিনেমা ‘রেহেনা হে তেরে দিল মে’ -তে রীনা মালহোত্রার চরিত্রে অভনয় করে তিনি তামাম দর্শকের মন জয় করেন।

এরপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি দিয়া মির্জাকে।’ববি জাসুস’ সিনেমাটি প্রোডিউজ করেন তিনি। তবে সময়ের স্রোতে অনেকটাই ম্লান হয়েছে তাঁর কেরিয়ার। শেষ তাঁকে দেখা গেছে ‘থাপ্পড়ে’ শিবানীর চরিত্রে। বর্তমানে অভিনেত্রী ব্যস্ত তেলেগু ছবি ‘ওয়াইল্ড ডগ’-এর শুটিং-এ। কলকাতা ২৪*৭ এর পক্ষ থেকে দিয়া ও বৈভবের প্যারেন্ট হুডের যাত্রার জন্য থাকলো অনেক শুভেচ্ছা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।