দিনহাটা: বৃহস্পতিবারে দ্বিতীয় দফায় নন্দীগ্রামে ভোট হয়ে গিয়েছে। কাল বিলম্ব না করে দলের হয়ে ভোটপ্রচারে মন দিলেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দ্বিতীয় দফায় নন্দীগ্রামে ভোট পর্ব মিটতেই তৃতীয় ও চতুর্থ দফার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিল ঘাসফুল শিবির।

জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতটুকু নন্দীগ্রামেই কাটান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর শুক্রবার সকালেই কলকাতা হয়ে দমদম বিমানবন্দর থেকে তিনি উড়ে যাবেন উত্তরবঙ্গের উদ্দেশ্যে। আজ অর্থাৎ শুক্রবার উত্তরবঙ্গে মোট তিনটি জনসভা করবেন তৃণমূল নেত্রী। এই তিনটি জনসভা থেকেই উত্তরবঙ্গের ১৪ টি আসনের প্রার্থীদের হয়ে প্রচার করবেন মমতা।

আরও খবর পড়ুন – আদানির স্বার্থেই কি মায়ানমার নিয়ে নীরবতা, প্রশ্ন তুলছেন সমাজকর্মীরা

বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রীর প্রথম সভা রয়েছে দিনহাটা টাউনে সংহতি ময়দানে। সেখানে দিনহাটার তৃণমূল প্রার্থী উদয়ন গুহ-র সমর্থনে প্রচার সারবেন তিনি। এরপর তুফানগঞ্জ এসএমএ মাঠে জনসভা রয়েছে মমতার। সেটির পরে ফালাকাটায় বক্তব্য রাখবেন তৃণমূল নেত্রী।

উত্তরবঙ্গে গিয়ে ভোট প্রচারের পাশাপাশি দ্বিতীয় দফায় বিজেপির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেও সরব হতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার বয়ালে যেভাবে বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রীকে দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকতে হয়, জনসভায় তা নিয়ে বিজেপি শিবিরকে তীব্র আক্রমণ শানাতে পারেন মমতা।

আরও খবর পড়ুন – BREAKING: পুলওয়ামায় শুরু এনকাউন্টার, জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াই বাহিনীর

উল্লেখ্য, উত্তরবঙ্গে ভোট রয়েছে আগামী চতুর্থ দফায়। ১০ এপ্রিল নির্বাচন হবে আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার জেলায়। একই সঙ্গে ওইদিন ভোট দেবেন হাওড়া, দক্ষিণ ২৪ পরগণা ও হুগলীর একটি অংশের মানুষেরাও। প্রসঙ্গত, চতুর্থ দফায় উত্তরবঙ্গের যে ১৪ টি আসনে নির্বাচন রয়েছে, তা রীতিমতো কড়া চ্যালেঞ্জিং হতে চলেছে তৃণমূলের জন্য। কারণ লোকসভার নিরিখে এখানকার ১৪ টি আসনের মধ্যে ১২ টিতেই এগিয়ে ছিল বিজেপি। ফলে বিধানসভা ভোটে নিঃসন্দেহে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে চলেছে ঘাসফুল শিবির। আর সেই চ্যালেঞ্জে সামনে থেকে লড়তেই সবার আগে এগিয়ে উত্তরবঙ্গে প্রচার সারতে উড়ে যাচ্ছেন তৃণমূলের দলনেত্রী।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।