কলকাতা: শিরোনাম পড়ে চমকে উঠলেন তো? এমনই বলছে অধিকাংশ গবেষকরা। তবে এই সমস্যার জন্যেও আবার আমরাই দায়ী এটা ভুলে গেলে চলবে না। প্রকৃতির ধ্বংসলীলায় যেভাবে আমরা মেতে উঠেছি তাতেই এবার এই ফল ভুগতে হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিভিন্ন বিজ্ঞানী থেকে গবেষকমহল। ২০৪৫ সালের মধ্যে মানুষের প্রজনন ক্ষমতা মারাত্মকভাবে হ্রাস পাবে এমনটাই আশঙ্কা তাদের।
তবে শুধু প্রজনন ক্ষমতা কমবে না এর পাশাপাশি আবার বন্ধ্যাত্বর শিকারও হবেন অনেকেই এমনও আশঙ্কা গবেষক ও বিজ্ঞানীদের। এক অধ্যাপক ২০১৭ সালেই জানিয়েছিলেন যে আগামী ৪০ বছরের মধ্যে পশ্চিমা দেশগুলিতে বসবাসকারী পুরুষদের মধ্যে অধিকাংশের সন্তানের জন্মদানের ক্ষমতা অস্বাভাবিকভাবে অর্ধেক হয়ে যাবে।
আসলে এর পেছনে দায়ী প্লাস্টিক। সেই প্লাস্টিকের মধ্যে থাকা রাসায়নিকের প্রভাবে দম্পতিদের মধ্যে সন্তানের জন্মদানের ক্ষমতা অদ্ভুতভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তবে এখনো মানুষের মধ্যে সেই ভয়টা তৈরি হয়নি। এর ফলে তারা যে আগামীকালে বিশাল সঙ্কটের মুখোমুখি হতে চলেছে তা গতারা এখনো উপলব্ধি করতে পারছে না। তবে এর পাশাপাশি তাদের জীবনযাপনের পদ্ধতি ও নিজস্ব চিন্তাধারাও প্রভাব ফেলছে তাদের জীবনের এই বিশেষ অধ্যায়ে। খাদ্যের পদ্ধতিও এটিকে প্রভাবিত করছে। আবার বিয়ে করার ক্ষেত্রে দেরিতে বিয়ে করার সিদ্ধান্তও অনেকাংশে এই ব্যাপারটিকে প্রভাবিত করছে।
আরো পোস্ট- শুরু হলো মহাকুম্ভ, ৮৪ বছর পর অদ্ভুত যোগ
প্লাস্টিকে একটি বিশেষ রাসায়নিক রয়েছে যা এই প্রজনন ক্ষমতাকে মাত্রাতিরিক্তভাবে প্রভাবিত করার ক্ষমতা রাখে। প্লাস্টিককে নরম এবং মোলায়েম করে ফেলে এই রাসায়নিক যার ফলে প্লাস্টিক আস্তে আস্তে আমাদের শরীরে জমতে থাকে। খাদ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ এবং প্যাকেজিংয়ের ক্ষেত্রে নরম প্লাস্টিক ব্যবহার করার ফলে প্লাস্টিক আমাদের শরীরে সহজেই জমে যায়।
টেস্টোস্টেরনের উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায় এর ফলে। এই রাসায়নিকটি মহিলাদের জন্যও ক্ষতিকারক কারণ এটি গর্ভপাত, মিস ক্যারেজ , প্রি ম্যাচিওর বার্থের মতো সাঙ্ঘাতিক ঘটনাগুলিকে দ্রুত ডেকে আনতে পারে। আবার “বিসফেনল এ” নামক রাসায়নিকটি প্লাস্টিককে শক্ত করতে সাহায্য করে। এগুলি দম্পতিদের ব্যক্তিগত মুহূর্তকেও খারাপভাবে প্রভাবিত করে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.