কলকাতা: করোনায় আক্রান্ত অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা। সম্প্রতি মালদ্বীপে ছুটি কাটাতে গিয়েছেন তিনি। এখনও তিনি সেখানেই রয়েছেন। সেখানেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অভিনেত্রী। মালদ্বীপে অভিনেত্রীর সঙ্গে রয়েছেন অঙ্কুশও।
জন্মদিন কাটাতেই অঙ্কুশের সঙ্গে মালদ্বীপ গিয়েছিলেন ঐন্দ্রিলা। কিন্তু দুর্ভাগ্য। ছুটি নিশ্চিন্তে কাটানো হল না অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলার। করোনায় আক্রান্ত হলেন অভিনেত্রী। জন্মদিনে ঐন্দ্রিলাকে শুভেচ্ছা জানান অঙ্কুশ। তারপরই শোনা যায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ঐন্দ্রিলা। তবে তাঁর শরীরে করোনার কোনও উপসর্গ দেখা যায়নি। জানা গিয়েছে মালদ্বীপেই এখন কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন তিনি। তিনি করোনা আক্রান্ত হওয়ায় এখন কলকাতাতেও ফিরতে পারবেন না অঙ্কুশ ও ঐন্দ্রিলা।
গত মাসেই মুক্তি পেয়েছে অঙ্কুশ ঐন্দ্রিলার বিগ স্ক্রিন ডেবিউ ছবি ‘ম্যাজিক’। যেখানে দুর্ধর্ষ গল্প স্ক্রিনপ্লে এবং অভিনয় দিয়ে সমালোচনা সমালোচকদের মুখ বন্ধ করে দিয়েছে অভিনেতা অঙ্কুশ হাজরা। নজর কেড়েছেন অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলাই। এটিই তাঁর প্রথম ছবি। রাজা ছন্দের পরিচালনায় এই ছবি বহু প্রতীক্ষিত ছিল কারণ এই ছবির ট্রেলার মুক্তি পর থেকেই তা দর্শকদের মনে কৌতুহল তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল। এর পরেই আসছে অঙ্কুশের পরবর্তী ছবি ‘মৃগয়া’। ছাড়াও হাতে আরো অনেকগুলি প্রজেক্ট রয়েছে। ছবি মুক্তির পর তাই কাজের চাপ থেকে একটু মুখ সরিয়ে সব ভুলে, ‘জয় মা ভ্যাকেশন’ বলে অঙ্কুশ এবং ঐন্দ্রিলা পাড়ি দিয়েছিলে ‘মালদ্বীপ’-এ। সেখানে দারুন রিসর্ট-এ একেবারে সমুদ্র লাগোয়া রুম বুক করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু ঐন্দ্রিলার করোনা হওয়ায় আনন্দটাই মাঠে মারা গেল এই সেলেব জুটির।
দেশে ক্রমশই করোনার গ্রাফ উর্ধ্বমুখী। বলিউডে ফের থাবা বসিয়েছে করোনা। কিছুদিন আগে আমির খানের আক্রান্ত হওয়ার খবর সামনে এসেছে। এছাড়া রণবীর কাপুর ও সঞ্জয় লীলা বনশালিও করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তবে রণবীর কাপুর এখন সুস্থ। আমির খান ও বনশালি সেল্ফ কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। এছাড়া এই ভাইরাস থাবা বসিয়েছে বর্ষীয়ান অভিনেতা সতীশ কৌশিকের শরীরেও। টলিউডে সম্প্রতি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন লীনা গঙ্গোপাধ্যায়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.