নয়াদিল্লি: দেশে কোভিড–১৯–এর তীব্র সংক্রমণ যে সময় দেশকে দুঃশ্চিন্তায় ফেলেছে, ঠিক তখনই এই টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আরও প্রচুর মানুষ যাতে দ্রুত সম্ভব এই টিকাকরণ কর্মসূচির আওতায় আসতে পারে তার জন্যে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক ৪৫ বছরের উপরের সকলকে ভ্যাকসিন দেওয়ার নির্দেশিকা জারি করেছে।এমনকি ছুটির দিনগুলোতেও চলবে এই কর্মসূচি।মারণ ভাইরাস করোনাকে প্রতিরোধ করাই এখন সরকারের একমাত্র লক্ষ্য। কিন্তু এবার টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন এসেছে।
টিকাকরণের সমস্ত খুঁটিনাটি দেখে নিন এক নজরে যাতে রেজিট্রেশনের সময়ে কোনো অসুবিধার সম্মুখীন যাতে না হতে হয়।
১) এখন নাম নথিভুক্তের জন্য কো–উইন মোবাইল অ্যাপের প্রয়োজন নেই। কোউইন পোর্টালের মাধ্যমেই নাম নথিভুক্ত করা যাবে বা আপনি আরোগ্য সেতু অষাপের মাধ্যমেও নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন, যা কোউইনের সঙ্গে সংযুক্ত করা রয়েছে।
২) লগ ইন পদ্ধতি খুব সহজ ও ওটিপির মাধ্যমে হয়ে থাকে।
৩) কো–মরবিডিটি শংসাপত্রের প্রয়োজন নেই নথিভুক্তের জন্য, কারণ ৪৫ বছর বা তার বেশি বয়সের সকলকেই টিকাকরণ করা হবে।
৪) রেজিস্ট্রেশনের সময় সচিত্র পরিচয়পত্রের প্রয়োজন। নাম নথিভুক্তের সময় ও টিকাকরণের সময় তথ্য এক হতে হবে, কারণ তা টিকাকরণ কেন্দ্রে আপনার দেওয়া তথ্য যাচাই করা হবে।
৫) নির্দিষ্ট বয়সের ব্যক্তিদের টিকাকরণ হবে বলে নিজের প্রকৃত বয়স প্রয়োজন রয়েছে। এই টিকাকরণের জন্য সুবিধাভোগীকে ১৯৭৭ সালের ১ জানুয়ারির আগে জন্মগ্রহণ করতে হবে।
৬) টিকাকরণ কেন্দ্রে গিয়ে বুকিং বা ওয়াক–ইন রেজিস্ট্রেশন উপলব্ধ রয়েছে তবে তা দুপুর ৩টের পর।
৭) কেন্দ্র জানিয়েছে যে কোভিশিল্ড ও কোভ্যাকসিন উভয় টিকাই সুরক্ষিত ও সমভাবে কার্যকর ব্রিটেন ও ব্রাজিলের করোনা স্ট্রেনের ওপর।
৮) কোভিশিল্ড টিকাকরণ নিলে দ্বিতীয় ডোজের জন্য আপনি নিজে থেকে চার থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে নিজের সুবিধা মতো সময় ও তারিখ বেছে নিতে পারবেন।তবে খেয়াল রাখবে ৮ সপ্তাহের বেশি যেন না হয়।
৯) প্রথম ডোজের পর আপনি হাসপাতাল থেকে টিকাকরণের শংসাপত্র পেয়ে যাবেন। কারণ এই শংসাপত্র কোথাও ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভীষণ দরকারি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.