কলকাতা: রাজনীতির ময়দানে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন। শুধু রাজনীতির রং গায়ে লাগিয়ে জনগণের সেবা নয়। তার বাইরে গিয়েও যে সত্যি মানুষের পাশে দাঁড়ানো যায়। ইচ্ছা করলেই যে সততার সঙ্গে উপায় হয় তা বারবার প্রমাণ করেছেন তিনি। তিনি দেবতুল্য দেব। তবে আপাতত মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর হাত শক্ত করতে নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত তিনি। সকাল থেকে সন্ধে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন তিনি। কিন্তু তার মধ্যেও সময় বার করে নিজের আসন্ন ছবির কাজ। ডান্স ডান্স জুনিয়রের শুটিং সামলাচ্ছেন দেব। সত্যি বলতে,’ধন্যি ছেলের অধ্যাবসায়’। দেবের এই মুহূর্তে শিডিউল যা তাতে সেকেন্ডের কাঁটা সব সময় হাই স্পিডে ছুটছে।

দোলের দিন নিজের আপামর ভক্তকূলকে জোড়া সারপ্রাইজ দিয়েছেন তিনি। একদিকে প্রকাশিত হয়েছে পরিচালক ধ্রুব ব্যানার্জির আসন্ন ছবি গোলন্দাজের ফার্স্ট লুক পোস্টার। যেখানে ভারতীয় ফুটবলের পায়োনিয়ার নগেন্দ্র প্রসাদ সর্বাধিকারীর চরিত্রে অভিনয় করছেন দেব। আর তারপরেই অভিনেতা দিলেন আরেক ধামাকাদার নিউজ। দেবের প্রযোজনার সংস্থার আগামী ছবিতেই দেখা যাবে ওই দেব ও মিঠুন চক্রবর্তীকে একসঙ্গে, একফ্রেমে। রবিবার নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকে মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে ছবি শেয়ার করে দেব লেখেন, “আমাদের পরবর্তী ভেঞ্চারে থাকছেন আমাদের সবার প্রিয় মিঠুনদা এবং আমি নিজে। তাঁকে সঙ্গে পেয়ে আমরা গর্বিত এবং ভীষণ একসাইটেড।” যদিও এই দুজনের রাজনৈতিক মতাদর্শ সম্পূর্ণ আলাদা। তবে পর্দায় সেই বিভেদের কোনো জায়গা নেই।

দেব এন্টারটেনমেন্ট প্রযোজিত ‘হবু চন্দ্র রাজা, গবু চন্দ্র মন্ত্রী’ও মুক্তি পাবে শীঘ্রই। তবে এই ছবিতে দেব শুধুই প্রযোজকের ভূমিকায়।এছাড়াও দেবের ঝুলিতে রয়েছে,‘টনিক’। ‘টনিক’-এর পরিচালক অভিজিৎ সেন। আর এবার আরও এক নয়া চমক দিলেন দেব। বুধবার প্রযোজক-অভিনেতার ঘোষণা করেছেন , পরিস্থিতি সব ঠিক থাকলে এই বছরের দুর্গাপুজোয় মুক্তি পেতে চলেছে বহু প্রতীক্ষিত ‘কিশমিশ’। এই ছবির পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায়। আরও একবার পর্দায় দেব রুক্মিনীর ম্যাজিকের খবর পেয়ে উচ্ছসিত অভিনেতার ভক্তকূল। দেব রুক্মিনীর জুটির এটি ষষ্ঠ ছবি। বুধবার রাতে দেবের এক ভক্ত সুপ্রতিম গুহ,অভিনেতার কাছে জানতে চায়,‘কিশমিশ’ এই বছর মুক্তি পাবে কিনা। তাতেই উত্তর দিয়ে দেব বলেন,এই বছর পুজোয় মুক্তি পাবে ‘কিশমিশ’।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।