চণ্ডীপুর: দ্বিতীয় দফা নির্বাচন জুড়ে ব্যাপক অশান্তি। একাধিক এলাকায় আক্রান্ত প্রার্থীরা। পাশাপাশি একাধিক জায়গায় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। বেলা ১ টার পর থেকেই বয়ালে ভয়ংকর উত্তেজনাময় পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বয়ালের বুথে প্রায় ২ ঘন্টা আটকে থাকতে হয়।

অন্যদিকে পূর্ব মেদিনীপুরে আক্রান্ত হন তৃণমূলের তারকা প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী। পূর্ব মেদিনীপুরের চণ্ডীপুরে আক্রান্ত হন অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী। তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই হামলার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি।

আরও খবর পড়ুন – গ্যাস সিলিন্ডার পিছু ৮০০ টাকা ছাড়! জেনে নিন কিভাবে বুকিং করবেন

অন্যদিকে বৃহস্পতিবার সকালে এই চণ্ডীপুরেই ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়েন সোহম। সকালে নিজের কেন্দ্রে ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান শুনতে হয় সোহমকে। এদিন চণ্ডীপুরের মহম্মদপুর ১ নম্বর ব্লকে বুথ পরিদর্শনে যান তৃণমূলের তারকা প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী৷ অভিযোগ, বুথের সামনে যেতেই সোহমকে ঘিরে ধরে ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দিতে শুরু করেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা৷ পরিস্থিতি সামাল দেন ঘটনাস্থলে থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা৷ তাঁরাই বুথের সামনে থেকে জটলা সরিয়ে দেন৷ পরে গাড়িতে চেপে এলাকা ছাড়েন সোহম৷  বুথের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনীর আধিকারিককেও নালিশ জানিয়েছেন এই তারকা প্রার্থী৷

তারকা প্রার্থীদের ওপর হামলা এই নতুন না। এর আগে বিজেপির স্টার প্রার্থী অশোক দিন্দার ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূলও।

অন্যদিকে দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে আলোচনার মূল কেন্দ্র হয়ে উঠেছে নন্দীগ্রামের বয়াল। বেলা ১ টা থেকেই রীতিমতো উত্তেজনাময় পরিবশের সৃষ্টি হয় সেখানে। বয়ালের সাত নম্বর বুথে গিয়ে আটকে ছিলেন তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বয়ালে মমতা যেতেই তুমুল উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। লাঠি, বাঁশ নিয়ে বহু লোক সেখানে জড়ো হয় সেখানে৷ ওঠে জয় শ্রীরাম স্লোগান৷ ১৪৪ ধারা জারি হওয়া সত্ত্বেও সেখানে কীভাবে এত লোক জড়ো হল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে৷ সমালোচনার মুখে কমিশনের ভূমিকা৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।