কলকাতা: না না চিন্তা নেই, গ্রীষ্মের দাবদাহের কথা এখানে বলছি না। আমরা আজকাল কাজ না থাকলে বাড়ির ভেতরে থেকেই বিশ্রাম নিই আর বাকি সময় বাড়ির বাইরে কাজে কেটে যায়। সানবাথ নেওয়ার সময় সেরকমভাবে কারুরই হয়ে ওঠে না। তবে সকালে সূর্যের আলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায় যা আমাদের দেহ ও ত্বককে রাখে একেবারে ফিট ও সুন্দর। তাই নিজের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে প্রতিদিন ১৫ মিনিট রোদে থাকতে পারলে খুবই ভালো। এই অভ্যেস রাখুন একদম কাজ .শুরুর আগে অর্থাৎ সূর্যের প্রথম তাপ নিতে পারলে খুবই ভালো।
১. আপনি বেশ কিছুদিন ধরে অনিদ্রায় ভুগছেন? তবে ;ভুলেও স্লিপিং পিল নেবেন না। পিলের পরিবর্তে হাতের কাছেই রয়েছে ভালো ঘুম আসার প্রাকৃতিক উপায়। রোদে থাকার চেষ্টা করুন কিছুক্ষণ। সূর্যের তেজ শরীরে মেলাটোনিন উৎপাদন করতে সাহায্য করে যা ভালো ঘুম আনতে সাহায্য করে।
২. যাদের বয়স ৩০ পেরিয়ে গেছে তাদের জন্যে ভিটামিন ডি এখানে একটি বড় ভূমিকা পালন করে, কারণ এটি দেহে ক্যালসিয়ামের আরও ভাল শোষণে সহায়তা করে এবং আপনার হাড়কে আগের চেয়ে বেশি শক্তিশালী করে তোলে।
৩. ভিটামিন ডি চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে এটা কি জানতেন ? তাই দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে মাত্র ১৫ মিনিটের জন্য রোদে দাঁড়িয়ে থাকুন তাহলেই যথেষ্ঠ। আবার ভিটামিন ডি- এর উপস্থিতি শরীরে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
৪. নিয়মিতভাবে সানবাথ গ্রহণ আপনার মন মেজাজকে ভালো রাখে। তাই মনের স্বাস্থ্য রক্ষায় কাজের ফাঁকেই ১৫ মিনিটের সানবাথ রাখুন রুটিনে।
৫. সকালের রোদে স্নান করা আপনার স্কিনের জন্য খুব ভালো ফল দিতে পারে। একটি সমীক্ষা অনুসারে, একটি সানবাথ আপনার ত্বকের নানা সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারে।
৬. একটি সমীক্ষা অনুসারে দেখা গেছে যে উজ্জ্বল আলোর সংস্পর্শে এলে অ্যালঝেইমার রোগীদের হতাশা এবং ভুলে যাওয়ার লক্ষণ কমে যায় অনেকটাই।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.