চেন্নাই: আইপিএল শুরুর আগেই সরে দাঁড়ালেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের মিশেল মার্শ৷ ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে টুর্নামেন্ট থেকে সরে দাঁড়ান অজি অল-রাউন্ডার৷ মার্শের পরিবর্তে ইংল্যান্ড ব্যাটসম্যান জেসন রয়কে দলে নিয়ে হায়দরাবাদ ফ্র্যাঞ্চাইজি৷

আইপিএলের দীর্ঘ বায়ো-বাবলের কথা ভেবে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন মার্শ৷ আইপিএলের নিয়মে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে আট দলের ক্রিকেটারদের বাধ্যতামূলক সাতদিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে৷ করোনা আবহে এবার হোম-অ্যাওয়ে ভিত্তি ম্যাচ হচ্ছে৷ আইপিএলের ম্যাচগুলি হবে দেশের মোট ছ’টি শহরে৷ তবে তার আগে মুম্বই ও চেন্নাইয়ে হচ্ছে আট ফ্র্যাঞ্জাইজির ক্রিকেটারদের কোয়ারেন্টাইন৷

২০২১ আইপিএল শুরু হচ্ছে চেন্নাইয়ে৷ প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি রোহিত শর্মার পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ও একবারও খেতাব না-পাওয়া বিরাট কোহলির রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর৷ সানরাইজার্স হায়দরাবাদের প্রথম ম্যাচ চেন্নাইয়ে ১১ এপ্রিল৷ প্রতিপক্ষ কলকাতা নাইট রাইডার্স৷

মার্শের আইপিএল ভাগ্য ভালো নয়৷ গত আইপিএলে সানরাইজার্সের এই অজি অল-রাউন্ডার মাত্র চার বল করার পরই টুর্নামেন্ট থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন৷ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে বোলিং করতে গিয়ে গোড়ালি ঘুরে যাওয়ায় মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন মার্শ৷ পরে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন এই অজি অল-রাউন্ডার৷ এবার আইপিএল শুরুর আগেই সরে দাঁড়ান তিনি৷

আইপিএল নিলামে ২ কোটি টাকায় মার্শকে কিনেছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ৷ কিন্তু গত আইপিএলে শুরুতেই ছিটকে যাওয়ায় মার্শের পরিবর্তে ক্যারিবিয়ান অল-রাউন্ডার জেসন হোল্ডার দলে নিয়েছিল সানরাইজার্স৷ শুধু তাই আইপিএলেই নয়, পরে ভারতের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে ওয়ান ডে এবং টি-২০ সিরিজেও দলে ফিরতে পারেননি মার্শ৷ চোট সারিয়ে বিগ ব্যাশ লিগে পারথ স্কচার্সের হয়ে খেলার পর চলতি বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজের দলে ফেরেন তিনি৷

মার্শের পরিবর্তে ইংল্যান্ড ওপেনার জেসন রয়কে দলে নিল সানরাইজার্স৷ দিল্লি ক্যাপিটালসের প্রাক্তন এই ব্যাটসম্যান ব্যক্তিগত কারণে গত আইপিএল থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন৷ তারপর রয়কে রিলিজ করে দিয়েছিল দিল্লি৷ নিলামে অবিক্রিত থাকা জেসনকে ব্রেস প্রাইস ২ কোটি টাকায় দলে নিল সানরাইজার্স৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।