কলকাতা: গ্রীষ্মকাল পড়তেই কিছু খাবারের প্রতি আমাদের ঝোঁক বেড়ে যায় প্রশ্নাতীতভাবে। আম আর আইসক্রিম তো এর মধ্যে সবার উপরে। কিন্তু এগুলি খাওয়ার আগে ভাবিনা তা আমাদের শরীরে ঠিক কতটা ক্ষতি করতে পারে। তবে শুধু এগুলিই নয়, এমন আরো অনেক খাবার আছে গরমকালে বেশি মাত্রায় খেলেই রোগের কবলে পড়তে আপনি বাধ্য।
১. প্ৰচণ্ড গরমের সন্ধেবেলায় বাড়ির ছাদে বন্ধুদের সঙ্গে বারবিকিউ চিকেন খাওয়ার মজাই আলাদা তাই না? কিন্তু যতটা খেলে আপনি সুস্থ থাকবেন তার চেয়ে বেশি খেলেই তা শরীরে প্রভাব বিস্তার করতে বেশি সময় নেয় না। গ্রিল্ড করা মাংস অনেকটা বেশি তাপমাত্রায় পোড়ানো হয়। বাইরের বাড়তে থাকা তাপমাত্রায় প্রচন্ড তাপে মাংসগুলি পোড়ানো হলে তা আমাদের শরীরে বিরূপ ফল দেয়। এমনকি এর থেকেই ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোগও হতে পারে আপনার।
২. আইসক্রিম: গরমের দুপুর বা বিকেলে ঠান্ডা ঠান্ডা আইসক্রিম আইসক্রিম খাওয়ার ঝোঁক এমন কেউ নেই যার হয় না। এতে থাকে সবথেকে বেশি কৃত্রিম শর্করা। এই শর্করার কারণে ডায়াবেটিস ও ওবেসিটির মতো কঠিন রোগ আপনার শরীরে সহজেই বাসা বাঁধতে পারে আপনার অজান্তেই। তাই আইসক্রিম প্রেমী হলেও খেতে হবে মেপে।
৩. ড্ৰাই ফ্রুটস: বাদাম, কিসমিস, খেজুরের মতো শুকনো ফল পুষ্টিগুণে ভরপুর এটা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু গরমের সময় এগুলি ভেবেচিন্তে খাওয়া উচিত। ড্ৰাই ফ্রুটস শরীরকে ভেতর থেকে গরম করে দেয়। তাই খেতে হলেও মেপে খাবেন।
৪. আম: গরমে পাকা আম অনেকেই ভালোবেসে একটার বেশি একসঙ্গেই খেয়ে ফেলে। কেউ বা আবার চাটনি ও নানা পদ বানায়। কিন্তু বেশি খেলেই পেট খারাপ হতে বাধ্য। ডায়রিয়াও হতে পারে। সীমিত পরিমাণে খান এই মরসুমি ফলটি।
৫. মশলা: এলাচ, দারুচিনি, গোলমরিচের মতো মশলা গরমকালে অতিরিক্ত রান্নায় ব্যবহার করলেই পেট গরম হতে পারে। শরীর শুকিয়ে যাওয়ার ভয়ও থাকে। তাই এগুলি দিয়ে রান্না করলেও অল;প পরিমাণে দিন বা ঘন ঘন মশলাগুলি খাবেন না।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.