কলকাতা: ওয়ার্ক ফ্রম হোমের ঠেলায় পড়ে আমাদের বেশিরভাগেরই মধ্য প্রদেশ ক্রমশই বেড়ে যাচ্ছে। তাও খাবার সামনে দেখলেই আর লোভ সামলাতে পারছি না আবার বেশিক্ষণ না খেয়ে থাকলেও খাই খাই করছে মনটা। তাই এই ওয়ার্ক ফ্রম হোম কালচারে সবচেয়ে ক্ষতির মুখে পড়েছেন খাদ্য রসিকরা। শরীর খারাপও হচ্ছে দ্রুত। জিমে গিয়ে ওয়ার্কআউটও হচ্ছে না। ফলে ওজন বেড়েই চলেছে। তবুও এই লোভ সামলানো কীভাবে যাবে তা বুঝে উঠতে পারছেন না তারা। ফলে আমাদের মনের ওপরও প্রভাব ফেলেছে করোনা। তবে নিচের এই সহজ টিপসগুলি মাথায় রাখলেই এই খাই খাই প্রবণতা থেকে পাবেন মুক্তি। যা খাচ্ছেন বা খাবেন চিন্তাভাবনা করে খান।
১.মজাদার বা মুখরোচক কিছু খেতে ইচ্ছা হলে সিদ্ধ আলু, ছোলা, বাদামভাজা, তেঁতুলের চাটনি, ভাজা মশলা ইত্যাদি দিয়ে আলুকাবলি বানিয়ে ফেলুন বাড়িতেই। বিকেলের খাবারের জন্যও এটি অতুলনীয়। আবার বাড়িতেই নিজের হাতে বানানো ঝালমুড়ি বা নিজে বানানো চাট খাওয়ার মজাই আলাদা। সঙ্গে ডেকে নিন বন্ধুদেরও।
২. বাড়ির বাইরে বেরোলেই ফুচকা, চূড়মুড়, মিষ্টি, এগরোল বেশি খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিতে হবে নিজের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে। মাঝেমধ্যে খাওয়া যেতে পারে, তবে তা যেন নিয়মিত বিষয়ে পরিণত না হয় সেটা নিজেকেই দেখতে হবে। কেউ জোর করলেও খাবেন না। এতে একদিকে যেমন শরীর ভালো থাকবে, অন্যদিকে টাকাও বাঁচবে অহেতুক খরচ হওয়ার হাত থেকে।
৩. প্রতিদিন ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, বিকেলের টিফিন আর রাতের খাবার খাওয়ার নির্দিষ্ট সময় তৈরি করে ফেলুন নিজের মতো করে। দুটোর মধ্যে যেন খুব বেশি সময়ের ব্যবধান না থাকে। খুব বেশি সমস্যা না হলে ওই সময়ের বাইরে যাবেন না। ফলে ভুলভাল খাওয়ার ইচ্ছেও জাগবে না।
৪. ভাজাভুজি, চিপস, চপ ও মিষ্টি খাওয়াটা কমিয়ে ফেলুন। খুব ইচ্ছা না হলে খাবেন না। রোজ এসব খাওয়া তো একেবারেই যাবে না। সপ্তাহে একদিন এরকতু পরিমাণে খাবেন।
৫. ক্ষুধা লাগলে বাড়িতে কাজের ফাঁকে শুকনো ফল, বাজারের কেনা মৌসুমি ফল খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফ্রুট চাট, স্যালাদকে মুখরোচকভাবে বানিয়ে নিতে পারেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.