কলকাতা: সকালে ঘুম উঠেই আমরা অনেকেই সারাদিনের খাওয়া আর ব্যায়ামের পরিকল্পনা করে ফেলি। সেই অনুপাতে সন্ধে পর্যন্ত রুটিন মেনে চললো। কিন্তু ঠিক সন্ধের পর চোখের সামনে গরম সিঙ্গারা বা এগরোল দেখে আর নিজেকে সামলাতে পারলেন না। এ সমস্যা আপনার একার না অনেকের ক্ষেত্রেই এমন ঘটতে পারে।
আর একটা ব্যাপার লক্ষ্য করবেন যে আমাদের মধ্যে যখন মানসিক চাপ বাড়ে তখনই আমরা খাবারের মধ্যে দিয়েই সমাধান খুঁজে নিয়ে নিজেদের শান্ত রাখার চেষ্টা করি। আমরা আসলে এটাই ভাবি যে আর কিছু না হোক খাবার আমাদের কিছুটা হলেও শান্তি দেবে। এর ফলে পরবর্তীতে দেখা যায় ওই খাওয়ার বিষয়টি অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়। তার থেকে আসে ওজন বাড়ার সমস্যা। তবে এ বিষয় থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
১. আপনি কী খান, আপনি কতটুকু খান, কখন খাবেন, খাওয়ার সময় আপনার মনের অবস্থা কেমন এবং আপনি কতটা ক্ষুধার্ত আছেন এগুলি লিখুন একটি ডায়েরিতে রোজ। শুনতে প্রথমে অদ্ভুত লাগলেও এতে আপনি একটি নির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে নিজেকে বেঁধে ফেলতে পারবেন।
২. আপনি আগে দেখুন যে মনের চাপ কমাতে আপনি খান কিনা। যদি এমন হয় তাহলে সেটা না করে আপনি মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে মেডিটেশন, যোগা করুন।
৩. আপনার জীবনে কোনো কারণে একঘেঁয়েমি চলে এলে আপনি প্রচুর খাবার খেতে থাকেন। কিন্তু এই চাপ কমাতে আপনি খাবারের পরিবর্তে আপনার মন ভালো করতে গান শোনা, বই পড়া, কোন বন্ধুর সাথে দেখা করা এগুলিও ভাবতে পারেন বিকল্প হিসেবে।
৪. নিজের ভালোর জন্য আপনি নিজের রুমে বা ফ্রিজে, রান্নাঘরে কোন জাঙ্ক ফুড রাখবেন না। বাড়িতে এসব অস্বাস্থ্যকর খাবার থাকলেই তার প্রতি মন আকৃষ্ট হবেই। তাই সেগুলি না থাকলে আপনার খাওয়ার প্রশ্নটিও তৈরি হবে না।
৫. খিদে পেলে আগে হিসেব করে দেখুন আপনি কত ঘন্টা আগে শেষবার খেয়েছেন। এতে আপনি নিজেই দেখতে পাবেন যে আপনি সম্ভবত ক্ষুধার্ত নাও হতে পারেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.