বালুরঘাট : বিজেপি নেতার উপর হামলার ঘটনায় চাঞ্চল্য এলাকায়। অভিযোগের তির তৃণমূলের লোকেদের বিরুদ্ধে। বালুরঘাটের পতিরাম থানার মাদারগঞ্জ এলাকায় বিজেপির ওবিসি মোর্চার দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলা সভাপতি রিন্টু সাহার উপর একদল দুষ্কৃতী হামলা চালায় বলে অভিযোগ।

সোমবার রাতের এই ঘটনায় জখম অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা বালুরঘাট সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করেন। হামলাকারীরা তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী বলে বিজেপির তরফে অভিযোগ করা হয়েছে। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা শুধু রাস্তায় ফেলে মারধরই নয়, দলীয় ওই কার্যকর্তাকে প্রাণে মেরে ফেলারও হুমকি দিয়েছে বলেও অভিযোগ বিজেপি নেতৃত্বের।

বিজেপির জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাতেই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান তপন বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী বুধরাই টুডু। হাসপাতালে গিয়ে তিনি দলীয় ওবিসি মোর্চার জেলা সভাপতির সঙ্গে দেখাও করেন।

মঙ্গলবার সকালে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়ে পতিরাম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানিয়েছেন আক্রান্ত রিন্টু সাহা। ঘটনার বিবরণে তিনি জানিয়েছেন যে, মঙ্গলবার রাতে হঠাৎই তার উপর অতর্কিত ভাবে লাঠিসোটা নিয়ে আক্রমণ চালায় তৃণমূলের একদল দুষ্কৃতী। হামলাকারীরা অনেক দিন ধরেই তাঁর উপর হামলার টার্গেট করে আসছিল। মঙ্গলবার রাতে একাকী অবস্থায় পেয়ে সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তাঁকে মারধরের পাশাপাশি প্রাণে মারার হুমকিও দেওয়া হয় বলে তিনি অভিযোগ করেছেন।

বিজেপির জেলা সভাপতি বিনয় বর্মন এব্যাপারে অভিযোগ করে বলেন, “অন্যান্য এলাকার মতো তপন বিধানসভা কেন্দ্রেও এবারের নির্বাচনে জয় যুক্ত হতে চলেছেন তাঁদের দলীয় প্রার্থী। দলীয় প্রার্থীর হারের বিষয়টি বুঝতে পেরে বিজেপির কার্যকর্তাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে তৃণমূলের গুন্ডারা। তৃণমূলের এই হামলার জবাব আগামী ২৬ এপ্রিল এলাকার ভোটাররা তাঁদের তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে দেবেন।”

এবিষয়ে যদিও তৃণমূলের জেলা কো-অর্ডিনেটর সুভাষ চাকি জানিয়েছেন, বিজেপির সকলের একটা বদ অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে, কিছু হলেই অভিযোগের আঙ্গুল তৃণমূলের দিকে দেখানো। এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কেউই কোনও ভাবে জড়িত নেই। বিজেপির নিজেদের মধ্যেকার গোষ্ঠী কোন্দলের জেরেই এমন ঘটনা বলে তিনি পাল্টা অভিযোগ করেছেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।