কলকাতা: আমাদের সারাদিনের দৌড়ঝাঁপের পর শরীরের বিশ্রাম দরকার। কিন্তু অনেক সময়ে সংসার,অফিস, সন্তান সব সামলে আমরা সুযোগ পাই না ভালো মতো বিশ্রাম নেওয়ার। ফলে আমাদের হাতে শুধুই থাকে ওই রাতের ঘুমানোর সময়টুকু। তবে পরের দিনের তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার তাড়নায় সেই পর্যাপ্ত ঘুমের সময়ও পাওয়া যায় না অনেক সময়েই। ফলে এসবের কুপ্রভাব পড়ে আমাদের শরীরে।

তবে ঘুমের সঙ্গে আনন্দের সম্পর্ক আছে এটা কি আপনারা আগে জানতেন? বিশ্বাস না হলেও পরিসংখ্যান বলছে, পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী সেই দেশ যেই দেশের নাগরিকরাই সবচেয়ে বেশি ঘুমানোর সময় পান। এমনটাই উঠে এসেছে ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস ইনডেক্সের ফলাফলে।

এক বিশেষ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তাদের মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে একটি সমীক্ষা চালিয়েছে বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের ঘুমের পরিমাণের ওপর। তাতেই বিশেষভাবে উঠে এসেছে উত্তর ইউরোপের অন্তর্গত ফিনল্যান্ডের নাগরিকদের ঘুমের বৃত্তান্ত। এই দেশের নাগরিকরাই নাকি সবচেয়ে বেশি ঘুমান। পরপর চারবার এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে এই স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশ ফিনল্যান্ড। একই সঙ্গে আবার এও দেখা গিয়েছে যে সারা পৃথিবীর মধ্যে এই দেশের নাগরিকরাই সবচেয়ে বেশি সুখী মানসিকভাবে।

পরিসংখ্যান বলছে, এই দেশটির মানুষ প্রতি রাতে গড়ে নাকি ৭ ঘণ্টা ৫ মিনিট ঘুমাতে পারেন। ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস ইনডেক্স’-এ ভারতের প্রতিবেশী দেশ জাপানের স্থান বেশ নিচের দিকে লক্ষ্য করা গেছে। পরিসংখ্যান বলছে যে সেখানকার নাগরিকরা গড়ে প্রতি রাতে ৬ ঘণ্টা ২৩ মিনিট ঘুমাতে পারেন। এ থেকেই মনোবিদদের একাংশ দাবি করছে যে ঘুমের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক আছে শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো থাকার।

ফিনল্যান্ডে দুর্নীতি খুবই কম, নাগরিকদের কাটানোর জন্যে প্রয়োজনীয় সুবিধে সবচেয়ে বেশি, স্বাধীনভাবে কাজ করা গণতন্ত্র ও সেই সঙ্গে স্বাধীনভাবে মানুষের কাজ করতে পারার ক্ষমতা রয়েছে। এ থেকেই বোঝা যায় যে কেন সেখানকার মানুষ মানসিকভাবে সুখী। এতে তারা রাতের ঘুমটি নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারেন। আবার সকালে উঠেই থাকে না কাজের তাড়া।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।