কলকাতা : একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে বিভিন্ন নেতা থেকে শুরু করে অভিনেতা অভিনেত্রীরা দলে দলে কোনো না কোনো রাজনৈতিক রঙের আবির গায়ে মেখে ফেলছেন। এরই সঙ্গে সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে রুচিবোধ, বাঙালির শিল্প সংস্কৃতি। বাঙালির শিল্প সংস্কৃতির বর্তমান রূপ আদৌ কতটা ভালো, কতটা খারাপ তা নিয়ে নানান আলোচনা বারবার উঠলেও, একথা ভুললে চলবেনা বাঙালি সংস্কৃতির মনন কিন্তু চিরকালই পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম।
যদি বাঙালির সংস্কৃতির কথা হয় তাহলে বাংলা গান নিয়ে কথা হবে না তা কেমন করে হয়। বাংলা গানের মূল ধারা কে অক্ষুন্ন রেখে, সুর কণ্ঠ এবং আবহসংগীত এর মাধ্যমেও দারুন সুরেলা পরিবেশ গড়ে তোলা যায় সেই প্রয়াস নিয়ে এলো ‘আবীরের সকাল’।
বাংলা গান বাঙালির সাংস্কৃতিক পরিচয় বহন করে আসছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পরবর্তী সময়ে বাংলা গানের কত না দিকপাল এই ধারাকে পুষ্ট করে তুলেছেন তাঁদের অসাধারণ লেখনী, সুর, কন্ঠ, এবং আবহ সঙ্গীত এর মাধ্যমে। মেলডিতে কোনো রকম কার্পণ্য না করে সুরে তাল বজায় রেখে কানের আরাম, আত্মার তৃপ্তি প্রদান করা এই ছিলো ‘আবীরের সকাল’ এর টিম এর মূল উদ্দেশ্য। প্রকাশিত হল বাংলা গানের অ্যালবাম ‘আবীরের সকাল’
আবীরের সকালের চারটি গান লিখেছেন সুমন চক্রবর্ত্তী এবং একটি গান লিখেছেন অয়ন চৌধুরী। গান গুলির সুর এবং কন্ঠ দিয়েছেন সুমন চক্রবর্ত্তী। যন্ত্রানুসঙ্গের দ্বায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন আমাদের সম্মানিত গুরুজন, শ্রী প্রতাপ রায় ও শব্দ গ্রহণ করেছেন শ্রী কল্যাণ সেন বরাট এর সুযোগ্য পুত্র শ্রী কৌস্তুভ সেন বরাট।
এদিনের অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মান্না দে, কিশোর কুমার, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় আরতি মুখোপাধ্যায়, গৌরী প্রসন্ন মজুমদার, পুলক বন্দোপাধ্যায়, সলিল চৌধুরী, এস ডি এবং আর ডি বর্মন এর মতন আরো কত বিরাট মাপের শিল্পীদের প্রতি সম্মান এবং শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে।
এস ডি বর্মন বলেছিলেন, ‘যে গান সাধারণ মানুষ গুনগুন করতে পারেন সেই গানই থেকে যায়।’ আবীরের সকালের মূল প্রচেষ্টা যে তাঁদের এই গানগুলি যেন বাসে, ট্রেন এ, অফিসে, রান্নাঘরে অনুরণন তোলে, এ গান যেনো পথে ঘাটে বাজারে দোকানে মানুষকে অনুসরণ করে। এ গান যেনো মানুষের ঠোঁটের কোণে হাসি ফোটায়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.