শ্রীনগর: জম্মু কাশ্মীরে নিয়ন্ত্ররেখা বরবার পের উদ্ধার বিপুল আগ্নেয়াস্ত্র। নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে কাশ্মীরের কারনাহ এলাকা থেকে রবিবার রাতে একে-৪৭ রাইফেল, সাতটি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছে। নাশকতা চালানোর জন্যই ওই এলাকায় বিপুল পরিমাণে আগ্নেয়াস্ত্র, বিস্ফোরক মজুত করেছিল জঙ্গিরা। এমনই মনে করছে পুলিশ ও সেনা। এলাকায় আরও কোথাও বিস্ফোরক, আগ্নেয়াস্ত্র লুকিয়ে রাখা হয়েছে কিনা তা দেখছে সেনা ও পুলিশের যৌথ বাহিনী।

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে রবিবার রাত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর উপত্যকার কারনা এলাকায় হানা দেয় পুলিশ ও সেনার যৌথ বাহিনী। নির্দিষ্ট সোর্স মারফত ওই এলাকায় বিস্ফোরক মজুত করার খবর পায় সেনা। সেই মতো পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে অভিযানের ছক কষে ফেলা হয়। এলাকায় গিয়ে লুকিয়ে রাখা সেই আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করে সেনাবাহিনীর জওয়ানরা। উপত্যকায় নাশকতা চালানোর উদ্দেশ্যেই ওই আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক মজুত করে রাখা হয়েছিল বলে দাবি সেনার। কারনাহ এলাকা থেকে রবিবার রাতে একে-৪৭ রাইফেল, সাতটি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছে।

গত কয়েকদিনে উপত্যকার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিস্ফোরক ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা চলছে। নতুন করে এদেশের উপত্যকায় অশান্তি পাকানোর ছক কষছে জঙ্গিরা। ভারতে নাশকতা চালানোর জন্য একাধিক জঙ্গি গোষ্ঠীকে মদত দিচ্ছে পাকিস্তান। যদিও পাকিস্তানের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের বার্তা বারবার দেওয়া হয়েছে ভারতের তরফে।

২০০৩ সালে দুই দেশের মধ্যে অস্ত্র বিরতি চুক্তি হলেও বারবার সেই চুক্তি লঙ্ঘন করেছে পাকিস্তান। সীমান্তবর্তী এলাকায় বারবার তাদের আগ্রাসী মনোভাব দেখিয়েছে পাক সেনারা। এবার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর স্পেশাল সার্ভিস গ্রুপ বা ভারতীয় স্পেশাল ফোর্সের মতো এক নিরাপত্তা বাহিনী নতুন অস্ত্রের সন্ধান করছে।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর সীমান্ত চৌকিগুলোতে হামলা চালিয়ে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের সন্ত্রাসীদের সমর্থন করছে এই বিশেষ দলটি। বিশেষ সূত্র মারফত জানা গিয়েছে পাকিস্তান সৈন্যবাহিনীকে সাহায্য করতে এবার অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্রের দিকে ঝুঁকেছে এই বিশেষ দলটি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।