ইসলামাবাদ: জানুয়ারিতে শাহীন থ্রি-এর সফল উৎক্ষেপণের পর পাকিস্তান শাহীন ওয়ান-এ (Shaheen-1A) ব্ল্যাস্টিক মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ করল। পাক সেনাবাহিনীর প্রেস উইংয়ের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে এই মিসাইল পরীক্ষা কোনও দেশকে কোনও বার্তা দেওয়ার জন্য নয়। অন্তঃবাহিনীর জনসংযোগ,সিস্টেমের বিভিন্ন নকশা এবং প্রযুক্তিগত মান কোন জায়গায় রয়েছে তা দেখার জন্যই পরীক্ষা করা হয়েছে। পরমাণু অস্ত্র বহন করতে সক্ষম ৯০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এই মিসাইল।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল নাদিম জাকি মঞ্জ, বিজ্ঞানীদের এবং ইঞ্জিনিয়ারদের এই সফল পরীক্ষা পরিচালনার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন।তিনি বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী যারা ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ করতে আন্তরিকভাবে অবদান রেখেছিলেন তাদের প্রযুক্তিগত দক্ষতার ভূয়সী প্রশংসা করেন।রাষ্ট্রপতি আরিফ আলভি এবং প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান মিসাইলের সফল পরীক্ষার জন্য সামরিক বাহিনী এবং বিজ্ঞানীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে, পাকিস্তান সফলভাবে একটি পরমাণু অস্ত্র বহন করতে সক্ষম একটি ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ করেছে। এই মিসাইলটি ২৯০ কিমি পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে।ইন্টার সার্ভিস পাবলিক রিলেশন বলেছে, (the Inter-Services Public Relations)গজনভী ক্ষেপণাস্ত্রটির উদ্বোধন ছিল আর্মি স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ডের বার্ষিক ফিল্ড প্রশিক্ষণ অনুশীলনের চূড়ান্ত পরিণতি।

গত জানুয়ারি মাসে পাকিস্তান শাহিন থ্রি মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ করে।২৭৫০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম এই মিসাইল। পাকিস্তানের হাতে থাকা সর্বোচ্চ পর্যায়ের মিসাইল এই শাহিন। পাকিস্তানের পরমাণু প্রোগ্রামের প্রধান হিসেবে থাকা খালিদ কিদওয়াই দাবি করেছিলেন এই মিসাইল পরমাণু অস্ত্র বহন করতে সক্ষম এবং ভারতের আন্দামান এবং লক্ষদ্বীপ পর্যন্ত তা আঘাত করতে পারে।

শাহিন ছাড়াও ঘাওরি, বাবর, ঘাজনভি, নাসার,আবদালি মিসাইল রয়েছে পাকিস্তানের হাতে। তবে ভারতের হাতে পৃথ্বী, অগ্নি, নাগ, ব্রহ্মস,ত্রিশূল, অস্ত্রের মত মিসাইল সিস্টেম রয়েছে।কয়েকদিনের ভিতরে রাশিয়ার এস ফোর হান্ড্রেড চলে এলে অনেকটা এগিয়ে যাবে ভারত।এমনিতে ভারতের মিসাইল রেঞ্জের ব্যাপারে অনেকটাই এগিয়ে পাকিস্তানের তুলনায়। ডিআরডিও প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে মিসাইল সিস্টেম উন্নত করার জন্য।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।