কলকাতা: “লেখাপড়া করে যে, গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে”- এই প্রবাদকে মেনেই আজ আমরা ভালো করে পড়াশোনা করছি যাতে ভালো চাকরি পেয়ে গাড়িতেও চড়তে পারি। কিন্তু তার জন্যেও চাকরির পরীক্ষা দিতেই হবে। কোথাও হয় মৌখিক আবার কোথাও হয় লিখিত পরীক্ষা। চাকরী জীবনে প্রবেশের মুখ্য দরজাটি হচ্ছে ইন্টারভিউ। কিছু ব্যাপার মাথায় রাখলেই এই প্রতিটি স্তরে আপনি জিতবেন।

১. যে কোম্পানির জন্যে ইন্টারভিউ ডিকিতে যাবেন আগে তার সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেবেন। অনলাইনে কোম্পানির নাম লিখে সার্চ দিলেই পাবেন সেই সম্পর্কে নানা তথ্য। তাই বলে সবকিছু মুখস্ত করে ফেলতে হবে এমনটা কিন্তু নয়।

২. চাকরির পোশাকে স্মার্টনেস ফুটে ওঠে যাতে সেরকম পোশাক পরতে হয়। তাই খুব সাধারণ পোশাক না পরে মার্জিত এবং রুচিশীল তবে দেখতে ফিট লাগছে এমন পোশাক বাছুন। এলোমেলো চুলে নয়, একেবারে স্মার্ট লুক ও মেকআপ করে তবেই যাবেন।

৩. যিনি প্রশ্ন করবেন তার সব প্রশ্নে ঘাবড়ে যাবেন না। যতটা জানেন ততটাই বিশ্বাসের সঙ্গে বলুন। নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন যে আপনি পারবেন। সোজাভাবে উত্তর দেবেন। যেটা জানেন না সেটাও জানিয়ে দেবেন যে বলতে পারবেন না। হঠাৎ করে ঘাবড়ে যাওয়া বা ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকা এগুলো একেবারেই স্মার্টনেসের পরিচয় নয়। মুখে একটা হাস্যভাব ও স্নিগ্ধতা বজায় রাখবেন।

৪. নির্ধারিত সময়ের চেয়ে কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে সেখানে পৌঁছে যাওয়া উচিত। দেরি করে যাওয়া আপনার সম্পর্কে একটা খারাপ ধারণা তৈরি করবে ইন্টারভিউয়ারদের মনের মধ্যে। রাস্তাঘাটের যানজটের কথা মাথায় রেখেই বেরোনো উচিত সময় মতো বাড়ি থেকে।

৫. যতটুকুই বলবেন অবশ্যই সাবলীলভাবে, গুছিয়ে এবং মার্জিত করে বলার চেষ্টা করবেন আপনি। কথা বলার সময় তোতলানো বা থেমে যাওয়া একেবারেই কাম্য নয়। দাঁড়ানোর বা বসার স্টাইলও আপনার ব্যক্তিত্বের সম্পর্কে ধারণা দেয় ইন্টারভিউয়ারদের মনে। হাত নেড়ে বা আঙ্গুল দেখিয়ে কথা বলবেন না।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।