কলকাতা: বাচ্চাদের জন্মের পরেই বাবা-মায়ের নতুন চিন্তা নয় সদ্যজাত সন্তানের কী নাম রাখা যায়। এই নাম কিন্তু একটি সন্তানের ভবিষ্যতের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকার কারণে এই নামেই তার পরবর্তী পরিচয় হবে। ফলে নামটি সুন্দর না হলে যে বড়োই জ্বালা লোকসমাজে। তাই এখনকার সময়ে কোনও ব্যক্তির নাম শুধুমাত্র কয়েকটা অক্ষরের মেলবন্ধন হিসেবে বিবেচিত হয় না।

সেই নামেই লুকিয়ে রয়েছে সৌভাগ্য, সুস্বাস্থ্য ও অর্থের বিশেষ চাবিকাঠি। সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ীও এই নামের বিশেষ অর্থ রয়েছে। জন্মের সময়ে রাশিচক্রে চন্দ্রের অবস্থান দেখেই রাখা হয় ওই শিশুটির নাম। তার নামের অর্থ তার ব্যক্তিত্বকেও প্রকাশ করে। ফলে এই নামকরণ অনুষ্ঠানটিও বিশেষভাবে তাৎপর্য রাখে একটি পরিবারের কাছে ও ওই শিশুটির কাছে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী শিশুর নামের প্রথম অক্ষর বেশ তাৎপর্যপূর্ণ ও জোরালোভাবে অর্থবহ হয় তার জন্যে।

নামকরণ উৎসবের তিথি ও নিয়ম-কানুনগুলি যারা জানেন না তারা দেখে নিন এই নিচের লেখাটি।

১. একটি শিশুর জন্মের ১০, ১২ কিংবা ১৬ দিনের মাথায় এই নামকরণ উৎসব পালনের বিধি রয়েছে শাস্ত্রে। এই দিনগুলিতে নাম না রাখা গেলে অন্য কোনও শুভ দিন ও তিথি বেছে নেওয়া যেতে পারে এর জন্যে বিকল্প হিসেবে।

আরো পোস্ট- চৈত্র মাসে কেন বিয়ে হয় না হিন্দুদের জানেন…

২. হিন্দু ধর্মে নামকরণ উৎসবের দিন জ্যোতিষীদের দ্বারা নিজস্বভাবে বেছে রাখা নামই দেওয়া হয় সন্তানকে। তবে যদি আপনি সন্তানের জন্মের সময়ে তার নক্ষত্র আগে থেকে জেনে রাখেন, তাহলে বৈদিক জ্যোতিষ মতে নাম রাখাটা একটি সহজ ও শুভ কাজ বলে মনে করা হয়।

৩. চন্দ্রের তিথির চতুর্থ দিন, ষষ্ঠ দিন, অষ্টম দিন, নবম দিন, দ্বাদশ দিন এবং চতুর্দশতম দিন নামকরণের জন্য সবচেয়ে শুভ বলে পরিগণিত হয়ে থাকে আমাদের সমাজে।

৪. অনুরাধা, মাঘ, উত্তরা, শতভিষা, স্বাতী, ধনিষ্ট, শ্রাবণ, রোহিণী, অশ্বিনী, রেবতি, হস্ত, পুশ্য ইত্যাদি নক্ষত্র শিশুর নামকরণের জন্যে খুবই শুভ নক্ষত্র বলে বিবেচিত হয়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।