নয়াদিল্লি:ক্রমশই দেশে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ৬২ হাজার ৭১৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ৩১২ জনের।
রবিবার সকালে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে সেই অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত সারা দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লক্ষ ৭১ হাজার ৬২৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ১ লক্ষ ৬১ হাজার ৫৫২ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ১৩ বক্ষ ২৩ হাজার ৭৬২ জন। গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থতার সংখ্যা ২৮ হাজার ৭৩৯। দেশে এখন মোট অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ছুঁয়েছে ৪ লক্ষ ৮৬ হাজার ৩১০। এখনও পর্যন্ত গোটা দেশে ৬ কোটি ২ লক্ষ ৬৯ হাজার ৭৮২ জনকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে।
দেশে ক্রমবর্ধমান করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে একাধিক শহরে নেওয়া হয়েছে বাড়তি সতর্কতা। বেঙ্গালুরুতে ঢুকতে গেলে করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ দেখাতে হচ্ছে। মহারাষ্ট্রে রেস্তরাঁ, গার্ডেন ও শপিং মল রবিবার থেকে রাত ৮টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত বন্ধ থাকার কথা ঘোষিত হয়েছে। তবে রাতে খাবার ডেলিভারি খোলা থাকবে। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, রাত ৮টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত সময়ে কোনও জায়গায় ৫ জনের বেশি জমায়েত করা যাবে না। ২৭ মার্চ মাঝরাত থেকে এই নিয়ম কার্যকরী হয়েছে। নিয়ম ভাঙলে ব্যক্তিপিছু ১ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে। এই সময়ের মধ্যে সমস্ত গার্ডেন ও সমুদ্রসৈকত বন্ধ থাকবে। এক্ষেত্রেও নিয়ম ভাঙলে ১ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য হবে। মাস্ক না পরলে ৫০০ টাকা জরিমানার নির্দেশও জারি করেছে মহারাষ্ট্র সরকার। পাব্লিক প্লেসে থুতু ফেললে দিতে হবে ১ হাজার টাকা।
দিল্লিতে কোনও বিয়ে বাড়ি যদি বদ্ধ জায়গায় হয় সেক্ষেত্রে ১০০ জনের বেশি সমাগম হতে পারবে না। অন্যদিকে একই অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হলে ২০০ জন পর্যন্ত উপস্থিত থাকতে পারবে। শেষকৃত্যে ৫০ জন পর্যন্ত উপস্থিত থাকতে পারবে। ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দিল্লিতে এই নির্দেশিকা জারি থাকবে। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে প্রতি ক্ষেত্রে মাস্ক বাধ্যতামূলক। মানতে হবে সামাজিক দূরত্বও। প্রতি অনুষ্ঠানে স্যানিটাইজার ও হ্যান্ড ওয়াশের ব্যবস্থা থাকতে হবে। পাশাপাশি থাকতে হবে থার্মাল চেকিংয়ের ব্যবস্থাও।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.