কলকাতা: পরিবার শুরু করা একটি বিশাল বিষয়। এর কল্পনা যতটা মিষ্টি বাস্তবে এটাই ততটাই কঠিন। তাই ফ্য়ামিলি প্ল্যান-এর বিষয়ে দুটি মানুষ এগোনোর আগে তা নিয়ে বিশেষভাবে আলোচনা করা দরকার। এই আলোচনার মধ্যে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। এই বিষয়গুলি মাথায় রাখলে আপনাদের এই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সফল হবে।

ফ্যামিলি প্ল্যানিং-এর ক্ষেত্রে ‘তাড়াতাড়ি’ বা ‘দেরি’ বা ‘সঠিক সময়’- এই ধরনের শব্দগুলো মানায় না। এই ক্ষেত্রে আপনার ও আপনার সঙ্গীর যে সময়টা সঠিক মনে হবে সেই সময়েই আপনারা এগোবেন সন্তানের জন্যে। তবে ফ্যামিলি প্ল্যানিংয়ের কয়েকটি বিষয় আমরা অনেকেই জানি না। ফলে এটা নিয়ে ভাবলেও অনেকে তা সফল করতে পারে না।

১. আপনাদের হাতে যথেষ্ট সময় আছে তো? সন্তান ধারণ করা ও তারপর সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে তার যত্নে শুধু যে তার মাকেই সময় দিতে হবে তা নয়। বাবা ও মা দুজনকেই সমানভাবে সময় ব্যয় করতে হবে। কারণ এই সময়টায় সন্তান আপনাদেরই চায়। আজকাল মোটামুটি সব দম্পতিরাই চাকরি করেন। তাই চাকরি ছেড়ে সেই সময়টা সন্তানকে মা দেবেন কীনা বা একজন চাকরি ছাড়লে সংসারে সমস্যা আসবে কীনা এগুলি ভেবে দেখবেন। এক্ষেত্রে আপনি ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে পারেন কিন্তু সেখানেও সন্তানের জন্যেই যে আপনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেটা ভুলে গেলে চলবে না।

২. আজকাল আমাদের সবারই জীবনযাত্রা একেবারে নিয়ম মেনে হয় না। অফিস থেকে রাতে বাড়ি ফেরা ও আবার পরের দিন তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা- সব মিলিয়ে খুব স্ট্রেস থাকে জীবনে। খাওয়াটাও ঠিক মতো না হওয়াটাই স্বাভাবিক। সেক্ষেত্রে হবু বাবা-মায়ের শারীরিক পরিস্থিতি কেমন বিশেষ করে সঙ্গিনী শারীরিকভাবে কতটা সক্ষম সন্তানের ধারণের ক্ষেত্রে ও তার পালনের ধকল সহ্য করতে সেটা দেখতে হবে।

৩. ফ্যামিলি প্ল্যানিং করতে গেলে দম্পতির নিজেদের ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাটাও জরুরি। সন্তানকে পৃথিবীতে আনা ও তাকে বড়ো করে তোলা একেবারেই সহজ কাজ নয়। আর্থিক প্রতিকুলতা যেন তার বিকাশে বাধা না হয় সেটা দেখবেন ভেবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।