তিমিরকান্তি পতি, বাঁকুড়া: ‘পরিবর্তন ইজ কামিং’ গেরুয়া শিবিরের হয়ে ফের ভোট প্রচারে বাঁকুড়ায় এসে এই দাবি করলেন ‘মহাগুরু’ মিঠুন চক্রবর্ত্তী। রবিবার ইন্দাস বিধানসভা বিজেপি প্রার্থী নির্মল ধাড়ার হয়ে এক রোড শো’তে অংশ নেন তিনি। তার আগে স্থানীয় অস্থায়ী হেলিপ্যাডে নেমে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এই কথা বলেন।

সদ্য বিজেপিতে নাম লেখানো মিঠুন চক্রবর্ত্তী এদিন হেলিকপ্টারে করে ইন্দাসে পৌঁছান। পরে ইন্দাস হাই স্কুল মোড় থেকে সিনেমা তলা পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার একটি হুড খোলা গাড়িতে চেপে রোড শো করেন তিনি। সুপারস্টার মিঠুনের ইন্দাস আসার খবরে তখন দীর্ঘ পথ জুড়ে তাঁর অনুরাগীদের ভিড়।

সকলে চাইছেন মিঠুন চক্রবর্ত্তীকে একটিবার কাছে পৌঁছাতে, একটিবার চোখের দেখা দেখতে। সেকারণেই অনেককে বাড়ির ছাদ, কার্ণিশ এমনকি গাছের ডালে উঠে বসে থাকতে দেখা গেছে। আর যা তারা পারেননি তারা তাঁর দিকে ছুঁড়ে দিয়েছেন ফুলের মালা। ভক্তদের নিরাশ না করে তা লুফে নিয়ে নিয়ে গলায় পরে নিয়েছেন মিঠুন।

আরও খবর পড়ুন – গরমে থাকুন কুলকুল, সঙ্গে থাকুক বাহারী ফ্লেভারের মনপসন্দ রসনা

এদিনের এই কর্মসূচীতে মিঠুন চক্রবর্ত্তী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিজেপি যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি তথা বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ, ইন্দাসে দলের প্রার্থী নির্মল ধাড়া প্রমুখ।

রোড শো’র আগে মিঠুন বলেন, ”বিজেপি ক্ষমতায় এলে ছ’মাসের মধ্যে বাংলায় আসল পরিবর্তন আসবে।” পাশাপাশি তাঁর কথায়, “দাদা বলছেন যখন তখন হবেই। খাবও না খেতেও দেব না।”

উল্লেখ্য, বিজেপির তরফে দাবি করা হচ্ছে, মিঠুনের রোড শোতে প্রায় কুড়ি হাজার মানুষ যোগ দিয়েছিলেন। উপস্থিত ছিলেন কয়েক হাজার নেতা-কর্মী ও প্রচুর সাধারণ মানুষ। তবে জারা থেকে রামজীবনপুর পর্যন্ত রোড শো করার কথা ছিল মিঠুনের, কিন্তু তার আগেই মাত্র ২ কিমি রোড শো করার পর সবার অলক্ষ্যে গাড়ি থেকে নেমে পড়ে মিঠুন, ফলে যারা মিঠুনকে দেখবেন বলে রাস্তায় অপেক্ষা করছিলেন তাঁরা আশাহত হন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।