সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫, ৮৪, ৬৬৬
রবিবার হেলথ বুলেটিনে বলা হয়েছে, রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮২৭ জন। ফলে সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫, ৮৪, ৬৬৬ জন। সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৪,৯৭৬ জন। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৫, ৬৯, ৩৬৬ জন। গত ২৪ ঘন্টায় ৩৬৮ জন সুস্থ হয়েছেন। এর মধ্যে সব থেকে বেশি মুক্তি ঘটেছে কলকাতায় (১৫৮)। তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা (১৪৪)। এরপরেই রয়েছে হাওড়া (৩০) এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা (২৯) ।
সংক্রমণে শীর্ষে কলকাতা, তারপর উত্তর ২৪ পরগনা
(ব্রাকেটে আগের দিনের আক্রান্তের সংখ্যা)
এদিন সবচেয়ে বেশি করোনায় আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে কলকাতায়। তারপর রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। এদিন কলকাতায় ২৯২ (৫৯) জন আক্রান্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘন্টায় আলিপুরদুয়ারে ২ (১), কোচবিহারে ৪ (১) , দার্জিলিং ২৪ (১৫), কালিম্পং ৬ (০) , জলপাইগুড়ি ১ (৯), উত্তর দিনাজপুরে ৬ (৪), দক্ষিণ দিনাজপুরে ৫ (১), মালদহ ১৬ (১৩), মুর্শিদাবাদে ১২ (৬), নদিয়া ৯ (১৪), বীরভূম ৩৭ (৩৯), পুরুলিয়া ১৭ (১৩), বাঁকুড়ায় ৬ (৪), ঝাড়গ্রাম ০ (১), পশ্চিম মেদিনীপুরে ৯ ( ৫), পূর্ব মেদিনীপুর ৯ (১০), পূর্ব বর্ধমান ৯ (৯), পশ্চিম বর্ধমান ৩৭ (৪১), হাওড়া ৬৮ ( ৬৫), হুগলিতে ২৭ (৪১), উত্তর ২৪ পরগনায় ১৯৩ (১৮০), দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৩৮ ( ৪৬) জন আক্রান্ত হয়েছেন।
সুস্থতার হার কমেছে
শনিবারের থেকে রবিবার সুস্থতার হার সামান্য কমেছে। শনিবারে সুস্থতার হার ছিল ৯৭. ৪৪ % । রবিবার তা কমে হয়েছে ৯৭. ৩৮%। এদিন স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে সারা দেশে সুস্থতার হার কমে হয়েছে ৯৪. ৫৯ % । সারা দেশে মৃত্যুর হার রয়েছে ১.৩৫%-এ।
মৃত্যু হয়েছে ২ জনের
গত ২৪ ঘন্টায় রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। শুক্রবার ৪ এবং শনিবার ২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এদিন মৃতের সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১০,৩২৪-তে।
কলকাতায় মৃত্যু হয়েছে ৩১২০ জনের
এদিন যে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্য, তাঁদের দুজনই কলকাতার বাসিন্দার। এখনও পর্যন্ত কলকাতায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩১২০ জনের। মৃত্যুর সংখ্যার নিরিখে কলকাতার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে মৃত্যু হয়েছে ২৫৩২ জনের।
স্যাম্পেল পরীক্ষা
এদিন সারা রাজ্যে ২৬, ৫৪৫ টি স্যাম্পেল পরীক্ষা করা হয়েছে। শনিবার পরীক্ষা করা হয়েছিল ২৪,৪১৩ টি স্যাম্পেল। শুক্রবার ২৪,০৩৪ টি স্যাম্পেল পরীক্ষা করা হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে স্যাম্পেল পরীক্ষা হয়েছে ৯১, ১৩, ০৭৭ টি। প্রতি ১০০ টি পরীক্ষায় আক্রান্ত চিহ্নিত হয়েছে ৬.৪২ %।