কেপটাউন: ২০২১ আইপিএল খেলার জন্য সে দেশের ক্রিকেটারদের সবুজসংকেত দিল ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা৷ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজের মাঝপথেই আইপিএল খেলতে ভারতে ফিরবেন প্রোটিয়া ক্রিকেটাররা৷ ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওয়ান ডে এবং চার ম্যাচের টি-২০ সিরিজে খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকা৷

দক্ষিণ আফ্রিকা-পাকিস্তানের সাদা বলের সিরিজ শুরু হবে ২ এপ্রিল৷ চলবে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত৷ কিন্তু ভারতের মাটিতে এবারের আইপিএল শুরু হচ্ছে ৯ এপ্রিল৷ মুম্বইয়ে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে গতবারের চ্যাম্পিয়ন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে চতুর্দশ আইপিএল৷ কিন্তু ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ওয়ান ডে-র পর আইপিএলে খেলা প্রোটিয়া ক্রিকেটাররা চার্টার্ড বিমানে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভারতের উদ্দেশ্য রওনা দেবেন৷

তবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজে আইপিএলে খেলা ক্রিকেটারদের আগেই ‘ছুটি’ দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ড৷ ফলে কাগিসো রাবাদা, কুইন্টন ডি’কক, এনগিদি, ডেভিড মিলার ও নর্টজেকে আগেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজ থেকে অব্যাহতি দিয়েছে ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা৷ ফলে এই ছয় ক্রিকেটারদের টি-২০ সিরিজের জন্য বিবেচনা করা হয়নি৷ তবে এরা ওয়ান ডে সিরিজ খেললেও কেবলমাত্র প্রথম দু’টি ওয়ান ডে খেলবে৷ তারপরই আইপিএল খেলতে ভারতে রওনা দেবেন রাবাদারা৷

দক্ষিণ আফ্রিকা-পাকিস্তান ওয়ান ডে সিরিজ হবে ২-৭ এপ্রিল৷ আর চার ম্যাচের টি-২০ সিরিজ শুরু ১০ এপ্রিল৷ চলবে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত৷ ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডের চুক্তি অনুযায়ী আইপিএল খেলা ক্রিকেটারদের ছাড়তে বাধ্য ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা৷ সপ্তাহখানেক আগে ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকার তরফে এক বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছিল, ‘সিএসএ ও বিসিসিআই-এর মধ্যে চুক্তি অনুসারে আইপিএলে চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটারদের টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই রিলিজ করতে হয়৷’

২০২১ আইপিএলে যে সব প্রোটিয়া ক্রিকেটার খেলবেন তাঁরা হলেন, কাগিসো রাবাদা (দিল্লি ক্যাপিটালস), আনরিখ নর্টজে (দিল্লি ক্যাপিটালস), কুইন্টন ডি’কক (মুম্বই ইন্ডিয়ান্স), ডেভিড মিলার (রাজস্থান রয়্যালস), লুঙ্গি এনগিদি (চেন্নাই সুপার কিংস), মার্কো জ্যানসেন (মুম্বই ইন্ডিয়ান্স), ফ্যাফ ডু’প্লেসিস (চেন্নাই সুপার কিংস), ইমরান তাহির (চেন্নাই সুপার কিংস), ক্রিস মরিস (রাজস্থান রয়্যালস) ও এবি ডি’ভিলিয়ার্স (রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর)৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।