নয়াদিল্লি: দেশের মাটিতে চলতি বিশ্বকাপে ভারতীয় শুটারদের দাপট অব্যাহত। শনিবার ছিল ২৫ মিটার র্যাপিড ফায়ার পিস্তল ইভেন্টের মিক্সড ডাবলস বিভাগের অল-ইন্ডিয়ান গোল্ড মেডেল ম্যাচ। আর সেই ইভেন্টে সোনা জিতে নিলেন টিন-এজ জুটি বিজয়বীর সিধু এবং তেজস্বনী। রুপো জিতলেন গুরপ্রীত সিং এবং অশোক অভিন্দ্য পাতিল।
ড: কর্নি সিং শুটিং রেঞ্জে এদিন বিজয়বীর তেজস্বনীর পক্ষে ম্যাচের ফল ৯-১। তবে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়িং রাউন্ডে টিন-এজ জুটিকে পিছনে ফেলে ৩৭০ পয়েন্ট নিয়ে শেষ করেছিলেন গুরপ্রীত-পাতিল জুটি। আর ৩৬৮ পয়েন্ট ছিল সোনাজয়ী বিজয়বীর (১৮) এবং তেজস্বনীর (১৬) ঝুলিতে। কিন্তু মোক্ষম জায়গায় বাজি মেরে যায় টিন-এজ জুটি। এর আগে শুক্রবার পুরুষদের ২৫ মিটার র্যাপিড ফায়ার পিস্তলের ব্যক্তিগত ইভেন্টে রুপো জিতে নিয়েছিলেন বিজয়বীর সিধু। ব্যক্তিগত ইভেন্টে অনিশ ভানওয়ালা এবং গুরপ্রীত সিং’কে পিছনে ফেলেন তিনি।
এদিন ২৫ মিটার র্যাপিড ফায়ার পিস্তল ইভেন্টের মিক্সড ডাবলসে সোনা এবং রুপো জয়ের পর পদক তালিকায় পদকের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৭। যার মধ্যে এদিন ১৩তম সোনা জিতলেন বিজয়বীর-তেজস্বনী জুটি। উল্লেখ্য, ৫৩ দেশের ২৯৪ জন অ্যাথলিটকে নিয়ে অনুষ্ঠিত চলতি বিশ্বকাপে ভারতের পদকতালিকার শীর্ষে শেষ করার বিষয়টা কার্যত নিশ্চিত। কারণ দ্বিতীয়স্থানে থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের চেয়ে পিছিয়ে যোজন পিছিয়ে। টোকিও অলিম্পিকের আগে এই বিশ্বকাপই পিস্তল এবং রাইফেল শুটিং’য়ের সবচেয়ে বড় ইভেন্ট।
এর আগে বৃহস্পতিবার ২৫ মিটার পিস্তল ইভেন্টের দলগত বিভাগে পোল্যান্ডের জুটিকে পিছনে ফেলে পোডিয়াম শীর্ষে ফিনিশ করলেন রাহি সর্নবত, মনু ভাকের এবং চিঙ্কি যাদব। গোল্ড মেডেল ম্যাচে পোলিশ জুটিকে ১৭-৭ ব্যবধানে পিছনে ফেলে সোনা জিতে নেন তারা। উল্লেখযোগ্যভাবে দলগত বিভাগে সোনা এনে দেওয়া তিন শুটার ব্যক্তিগত ইভেন্টেও তিনটি পদক নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেন।
বুধবার ২৫ মিটার পিস্তল ইভেন্টের ব্যক্তিগত বিভাগে সোনা, রুপো এবং ব্রোঞ্জ তিনটি পদকই ঝুলিতে নিয়ে ক্লিন সুইপ করে ভারত। বুধবার ব্যক্তিগত বিভাগে সোনা জিতে নেন ভারতের চিঙ্কি যাদব। রুপো এবং ব্রোঞ্জ পদক গলায় ঝোলান যথাক্রমে রাহি সর্নবত এবং মনু ভাকের।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.