আগামী ২৯ মার্চ লঞ্চ হতে পারে শায়মীর M সিরিজের ৩টি নতুন মডেল। শায়মীর এম সিরিজের এমআই ১১ প্রো, এমআই ১১ আল্ট্রা, এমআই ১১ লাইট লঞ্চ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বেঞ্চমার্ক ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে এম সিরিজের স্মার্ট ফোনগুলি শেষ পরীক্ষা চূড়ান্ত করেছে। অনেকের মতে ২৯ তারিখ লঞ্চ করা হতে পারে এমআই ১১ লাইট স্মার্ট ফোনটি।

শায়মী এমআই ১১ প্রো মডেলের স্মার্ট ফোনটিতে গিকবেঞ্চ থাকবে তা স্পষ্ট করা হয়েছে। বেঞ্চমার্ক ওয়েবসাইটে প্রো এর মডেল নম্বর হিসেবে এম২০১০২কে১এসি উল্লেখ করা হয়েছে। বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমেও এই ১১ প্রো মডেল নম্বর হিসেবে এই নম্বরের উল্লেখ করা হয়েছে।

বেঞ্চমার্ক ওয়েবসাইট আরও উল্লেখ করে জানিয়েছে এমআই ১১ প্রো স্মার্ট ফোনে থাকবে কুয়ালকম প্রসেসর, এর মধ্যে রয়েছে ২.৮৪গিগাহার্জ যা ঘড়ির কাটার স্পিডের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলবে। এই ফোনের প্রসেসর স্ন্যাপড্রগন ৮৮৮ ছাড়া অন্য কিছু নয়। অতীতেও প্রো মডেলের জন্য এই প্রসেসরের উল্লেখ করা হয়েছিলো।

এমআই ১১ প্রো মেডেলে ১২ র‍্যামের সঙ্গে গিকবেঞ্চ সংযুক্ত থাকবে। এই ফোনে ৮ জিবি র‍্যামও চালু হতে পারে, তবে তা নির্দিষ্ট করে কিছু বলা হয়নি। চিপসেটটিতে অধীক ৬৬০জিপিইউ সংযুক্ত করা যাবে ১১ প্রোতে। ৬.৮ইঞ্চি ওএলইডি ডিসপ্লে সঙ্গে কার্ভ এজ যুক্ত এমআই ১১ প্রো ফোনটি একক কোর পরীক্ষায় ৪,২৩৩ পয়েন্ট অর্জণ করেছে এবং মাল্টি কোর পরীক্ষায় ১২,৫৬৭ পয়েন্ট অর্জণ করেছে।

শায়মীর এমআই ১১ প্রো স্মার্ট ফোনে সমর্থন করবে ডাব্লুকিউএইচডি প্লাস রেজোলেশন সঙ্গে ১২০ হার্জ রিফ্রেস রেট। এছাড়া থাকতে পারে একটি পাঞ্চ হোল নকশা। ১১ প্রো ফোনে ক্যামেরার জন্য থাকবে ৫০ মেগাপিক্সেল প্রধান ক্যামেরা সঙ্গে ৪৮ মেগাপিক্সেল সেন্সার এবং সেলফির জন্য থাকবে একটি ২০মেগাপিক্সেল ফন্ট ক্যামেরা।

ফোনের পেছনে একটি দ্বিতীয় ডিসপ্লে রয়েছে। তবে এই ডিসপ্লে বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। পাশাপাশি ৫০০০ মেগাহার্জের মতো অধিক পাওয়ারের ব্যাটারি পরিষেবা রয়েছে যা ৬৭ ওয়াট তারবিহীন এবং তারযুক্ত দুই ভাবেই দ্রুত চার্জ দিতে সক্ষম।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।